ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা রেসিপি ভাগ করে নেবো। বেশ কিছুদিন বাদে আজকে আমি পাঙ্গাস মাছের ঝোল ঝোল রেসিপি তৈরি করেছি। আর আজকের এই মাছের রেসিপিটি আমি ওল দিয়ে তৈরি করেছি। ওল খেলাম অনেকদিন বাদে। আজকে রান্না ঘরে এক চিলতে ওল পড়ে ছিল তাই ভাবলাম এইটা দিয়েই আজকে রেসিপিটা তৈরি করি, কারণ অনেকদিন খাইনা ফলে পাঙ্গাস মাছের সাথে খেতে বেশ স্বাদ লাগবে। আর ওল আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে, ওল দিয়ে এর আগেও অনেক মাছের তরকারি খেয়েছি। আর এই ওল স্বাদে খুবই সুন্দর। ওল কিন্তু আবার ভাজা করে খেতেও অনেক ভালো লাগে। তাছাড়া ওল দিয়ে একধরণের চিপস জাতীয় খাবারও তৈরি করা হয় আর এটি বাড়িতেই করা যায়। যাইহোক এখন আমি এই পাঙ্গাসের রেসিপিটার মূল পর্বের দিকে চলে যাবো।
♨প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:♨
❣এখন রেসিপিটি যেভাবে প্রস্তুত করলাম---
✪প্রস্তুত প্রণালী:✪
❖প্রথমে মাছটিকে ভালো করে কেটে নিয়েছিলাম এবং পরে ২ বার জল দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম। এরপর ওল কেটে ছোট ছোট পিচ করার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।
❖পেঁয়াজ, রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে পেঁয়াজ কুচি করে নিয়েছিলাম এবং সেই সাথে রসুনের কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।
❖মাছের পিচগুলোতে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম এবং পরে গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর মাছের পিচগুলো একে একে ভেজে তুলে নিয়েছিলাম।
❖ওল এর ছোট ছোট পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ কুচি আর রসুনের কোয়া একসাথে ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।
❖কড়াইতে তেল দেওয়ার পরে পাঁচফোড়ন দিয়ে হালকা নাড়িয়ে নাড়িয়ে ভাজা মতো করে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভাজা ওল, পেঁয়াজ, রসুন এবং কাঁচা লঙ্কা দিয়ে দিয়েছিলাম। তাতে স্বাদ মতো লবন আর হলুদ গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।
❖উপাদানগুলো একে অন্যের সাথে মিশিয়ে নেওয়ার পরে তাতে পরিমাণমতো জল ঢেলে দিয়েছিলাম।
❖তরকারিটা কিছুক্ষন ফুটিয়ে নিয়েছিলাম। এরপরে কিছু ওল এর পিচ একটি পাত্রে তুলে নিয়ে হাতা দিয়ে চেপে গলিয়ে নিয়েছিলাম।
❖তরকারি ভালোমতো ফুটে গেলে তাতে ভাজা মাছের পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর ওলের যে পিচগুলো গলিয়ে নিয়েছিলাম সেটি আবার তরকারিতে দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তরকারিটা সম্পূর্ণ হয়ে আসার জন্য ৮-৯ মিনিট অপেক্ষা করেছিলাম।
❖অপেক্ষার পরে আমার তৈরি হয়ে গেছিলো সুস্বাদু পাঙ্গাস মাছের ঝোল ঝোল রেসিপি। আর আমি তাতে দিয়ে দিয়েছিলাম জিরার গুঁড়ো। আর এখন এটি পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য একদম প্রস্তুত হয়ে আছে।
রেসিপি বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
পাঙ্গাস মাছের রেসিপি আগে থেকেই আমার অনেক পছন্দের। পাঙ্গাস মাছের আমার দেখা দুটো জাত রয়েছে একটা হচ্ছে নদীর পাঙ্গাস আর একটি হচ্ছে চাষের পাঙ্গাস। যারা নদীর পাঙ্গাস খেয়েছেন তারা যানেন পাঙ্গাস মাছের মজা সম্পর্কে। তবে চাষের পাঙ্গাসও অসাধারণ মজা হয় তবে পাঙ্গাস কেনার সময় পেট মোটা না কিনে পেট চিকন সেই রকম পাঙ্গাস মাছ কিনতে হবে। দাদা আপনার পাঙ্গাসের সাইজ পারফেক্ট আছে। আমার পরিবারের সবাই পাঙ্গাস মাছ অনেক পছন্দ করে।
আপনি ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছ রান্না করেছেন। ওল জিনিসটা সত্যি বলতে আগে চিনতাম না। তবে আম্মু রান্না করার সময় সবজিটার নাম জানতে চেয়েছিলাম। তখন থেকে আর কি ওল সম্পর্কে ধারণা পাইছি। ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি অনেক মজা হয়। আপনি ওল আগে ভেজে নিয়েছেন। আমি যখন খেয়েছিলাম তখন সেটা ভাজা ওল ছিলো না। তবে আমিও মনে করি সবজি আগে ভেজে নিলে সেই রেসিপির মজা অনেক বেড়ে যায়।
আসলে দাদা আপনার পোস্টের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত অনেক সুন্দর সুন্দর রেসিপি দেখা হচ্ছে। তবে এর মূল বিষয় হচ্ছে আপনার রেসিপি মাঝে একটা আলাদা আর্ট থাকে যা সবাইকে মুগ্ধ করে। তবে আমি আপনাকে অলরাউন্ডার বলতে চাই। কারণ আপনি শুধু রেসিপি না, আর্ট, মুভি রিভিউ, ভ্রমণ পোস্ট সব কিছুতেই পাকা। এই জন্যেই আপনার এতো ভক্ত। যারা প্রতিনিয়ত আপনার পোস্ট ফলো করে। আমি নিজেও আপনার কনটেন্ট এর বড় ভক্ত। যাইহোক দাদা, আপনার জন্য মন থেকে অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো। 💙💙💙
আসলে দাদা আপনার চিন্তাভাবনা আমার খুবই ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে চিন্তা ভাবনা নিয়ে রেসিপি তৈরি করা শুরু করে দেন। আজকে আপনি ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করার পরিকল্পনা করলেন। আসলে ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি খুবই সুস্বাদু হয়। এটি বাঙালি রেসিপি।পাঙ্গাশ মাছ সকলের কাছে পরিচিত, সকলেই কম বেশি পাঙ্গাস মাছ খায়। তবে পাঙ্গাস মাছ যদি ঝাল ঝাল করে সুন্দর ভাবে রান্না করা যায়। তাহলে পাঙ্গাস মাছ খেতে খুবই মজা হয়। পাঙ্গাস মাছের রেসিপি আমি কিছুদিন আগে তৈরি করেছিলাম। আলু এবং টমেটো দিয়ে ঝাল ঝাল করে আর এই পাঙ্গাস মাছ খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। তখন আমি বুঝেছিলাম পাঙ্গাস মাছ খুবই সুস্বাদু হয়। যদি সেটি সুন্দর ভাবে রান্না করা যায়। আজকে আপনার ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি উপস্থাপন আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে পাঙ্গাস মাছের সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করলেন। আপনার রেসিপি উপস্থাপন এবং রেসিপি পরিবেশন দেখে বোঝা যাচ্ছে রেসিপি অনেক মজা হয়েছে। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করলেন। আর ওল নানা রকমভাবে খাওয়া যায়। বিশেষ করে ওল দিয়ে চিপ তৈরি করলে সেটি আরও অনেক মজা হয়। আপনি খুবই সুন্দরভাবে ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছ রেসিপি তৈরি করলেন। আপনাদের উপস্থাপন আমার খুবই ভালো লেগেছে। আমি আপনার রেসিপির উপস্থাপন গুলো ভালভাবে দেখে শিখে নিলাম, কারণ আমিও পাঙ্গাস মাছ রেসিপি তৈরি করব। আপনার পাঙ্গাস মাছের রেসিপি দেখে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে, তাই বারবার খেতে ইচ্ছা করছে। তবে আপনার পাঙ্গাস মাছের রেসিপি যদি খেয়ে দেখতে পারতাম তাহলে খুবই ভালো লাগতো। তাই আপনার রেসিপির প্রতিটা ধাপের উপস্থাপন দেখে আমিও শিখে এভাবে আমি পাঙ্গাস মাছ ওল দিয়ে তৈরি করব। পরবর্তীতে রেসিপি আবার আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসবো। দাদা আপনার পাঙ্গাস মাছের রেসিপি দেখেই আমার অনেক খেতে ইচ্ছা করছে। তাই আপনার ধাপগুলো দেখে আমি এভাবেই তৈরি করব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে পরিবেশন করার জন্য।🙏🌹🙏
বাহ্!! দাদা ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি ।। বাঙালি রেসিপি কি চমৎকার করে আয়োজন করেছেন।আপনার রেসিপি দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়।অলি দিয়ে পাঙ্গাস মাছ।আমি তো জীবনে কোনদিন কখনো খাইনাই ইলিশ মাছ ছাড়া অন্য কোন মাছ আমি খাইনা।তাই অন্য কোন মাছের স্বাদ ও বুঝিনা।রেসিপি রং দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছে।এত চমৎকার করে কি করে রেসিপি করেন সেটাই ভাবছি।তবে আপনার রেসিপির বিশেষত্ব হচ্ছে আপনি মাছ দিয়ে যে কোন সবজি রান্না করেন না কেন সেই সবজিটা আগে আলাদা করে তেলে ভেজে দেন এটা সত্যিই আমার কাছে অনেক বেশি আকর্ষণীয় ও অনেক বেশি মজাদার মনে হয়।
আমি রীতিমত আপনার পোস্টের অনেক ভক্ত হয়ে গেছি।প্রতিদিন আপনার পোস্ট না চেক করলে আমার ভাল লাগে না।কিন্তু গত দু'দিন ধরে আমি এতটাই ব্যস্ত যে কোন সময়ই বের করতে পারছিলাম না।তাই আজকের সময় করে অনেকটা অস্থিরতা মনে আপনার পোস্ট দেখছি যতই দেখছি ততই ভালো লাগছে আলাদা একটা অনুভুতি হৃদয় মাঝে ছড়িয়ে যাচ্ছে।
ওল আমাদের বাসায় আমার মা খুব বেশি পছন্দ করেন। সাথে পাঙ্গাস মাছ ও আমার মা খুব পছন্দ করে কারণ পাঙ্গাস মাছের কাঁটা কম থাকে কাটা থাকে না।এবং এই মাছটি বাচ্চাদের জন্য অনেক সুবিধাজনক।গলায় কাটা লাগার সম্ভাবনা থাকেনা।তাই আমাদের বাড়ীতে ছোট ছোট বাচ্চা দের আমার মা বাংলা সমাজ খাওয়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।এত চমৎকার একটি রেসিপি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি সেই সাথে আপনার সাথে এবং পাশেই আছি সব সময় থেকে যাব ইনশাআল্লাহ।ভালো থাকবেন খুব বেশি ভালো শুভকামনা♥♥
ঠিক বলেছেন দাদা👍,তাছাড়া আপনার রেসিপির কম্বিনেশনগুলো আমাদের সঙ্গে মিলে যাচ্ছে তাই সত্যিই খুব ভালো লাগছে।এই পাঙ্গাস মাছের কাঁটা খুবই কম ও ভারী টেস্টি খেতে।সত্যি বলতে আমার সবথেকে প্রিয় মাছ পাঙ্গাস মাছ।আর এই মাছ আমাদের বাড়িতে আনলে আমি মাথা ছাড়ি না, খুবই টেস্ট খেতে।এই মাছের উপর আমার আলাদা একটা অধিকার আছে।আমার তো আলু দিয়ে খেতে বেশি ভালো লাগে, তাছাড়া ভুনা করে খেতেও খুব ভালো লাগে।গ্রামের দিকে এই মাছ খুবই চলে, যদিও অনেকে এটি পছন্দ করেন না।তবে এটি বেশি তেলযুক্ত হওয়ায় স্বাদই আলাদা হয়।এছাড়া নদীর পাঙ্গাস মাছগুলি তো পুরো মাখনের মতো খেতে,একবার খেলে বারবার খেতে মন চাইবে।এই মাছ আমাদের বাড়িতে আনলেই বাবা ওল দিয়ে রান্না করতে বলেন।খুবই ভালো লাগে খেতে ওলের সঙ্গে,আমাদের বাড়িতে সবাই এই মাছ খায় তবে বেশি আমি পছন্দ করি।আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর ও লোভনীয় হয়েছে👌👌।দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে, ধন্যবাদ দাদা।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ওয়াও ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর করে ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। সত্যি খুব লোভনীয় লাগছে। তবে ভাইয়া আমি কখনো ওল খাইনি এটি খেতে কেমন তাও আমার জানা নেই কিন্তু পাঙ্গাস মাছ আমার খুবই পছন্দের। তবে আপনার ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে এটি খেতে সত্যিই খুব সুস্বাদু হবে। আপনি সব সময় আমাদের জন্য খুব সুন্দর সুন্দর রেসিপি নিয়ে হাজির হন তেমনি আজকেরটা ও ব্যতিক্রম নয়। আপনার রেসিপিটি দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আপনার রেসিপি গুলো সব সময় সবার থেকে একটু আলাদা হয় কারণ ভাইয়া আপনি সব রেসিপির সবজিগুলো তেলে ভেজে নেন। এইজন্য আপনার রেসিপিগুলো দেখতে যেমন লোভনীয় হয় খেতেও নিশ্চয়ই খুবই সুস্বাদু হয়। ভাইয়া আপনার রেসিপি গুলো দেখতে সবসময় আমার খুব ভালো লাগে কারণ আপনি খুব যত্নসহকারে রেসিপিগুলো করেন এবং খুব সুন্দর করে পুরো রেসিপিটা উপস্থাপন করেন যা দেখে সবাই খুব সহজেই আপনার রেসিপি গুলো তৈরি করতে পারবে। আমাদের এদিকে আমি তেমন একটা ওল দেখিনা যদি কখনো পাই তবে অবশ্যই বাসায় একদিন ট্রাই করে দেখব। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য, আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভালো থাকবেন সবসময়।
ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি নাম শুনেই জিভে জল চলে আসলো দাদা। এই দুপুর বেলায় মজার রেসিপি দেখে মন চাচ্ছে গরম ভাত নিয়ে বসে পড়ি খাওয়ার জন্য। পাঙ্গাস মাছ খেতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। কারণ পাঙ্গাস মাছের কাঁটা কম থাকায় খেতে যেমন সুস্বাদু লাগে তেমনি ওল দিয়ে রান্না করে খেতেও অনেক ভালো লাগে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। ওল ছোট ছোট করে কেটে এরপর তেলে ভেজে নিয়েছেন এবং পাংগাস মাছ দিয়ে রান্না করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে সুস্বাদু হয়েছে। দাদা আপনি সবসময়ই মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করেন। আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা আমাকে মুগ্ধ করে। কারণ আপনি সবসময় ইউনিক সব রেসিপি তৈরি করার চেষ্টা করেন। আর যেগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে। আমি আপনার যতগুলো রেসিপি দেখেছি সবগুলোই আমার কাছে ভালো লেগেছে। তেমনি আজকে আপনি ওল ও পাংগাস মাছ দিয়ে এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যে দেখে লোভ লেগে গেলো। আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা সবসময়ই আমার অনেক ভালো লাগে। কারণ আমি আপনার রেসিপিগুলো দেখে দেখে নতুন রেসিপি শেখার অনুপ্রেরণা পাচ্ছি দাদা। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আপনি সবজি ও মাছ তেলে ভেজে নিয়ে এরপর রান্না করেন। এভাবে রান্না করলে খেতে অনেক ভালো লাগে। তবে দাদা আপনি যে একজন ধৈর্যশীল ব্যক্তি এটা বোঝাই যায়। কারণ আপনি খুবই ধৈর্য সহকারে ও যত্ন নিয়ে রান্নাগুলো করেন। আপনার রান্নার দক্ষতা আমাকে মুগ্ধ করে দাদা।কারন আমি নিজেও হয়তো এতটা দক্ষতার সাথে রান্না করতে পারি না। আমি রান্না করতে গেলে হয়তোবা এত যত্ন সহকারে কখনো রান্না করতে পারি না। আর আপনি এতো সুন্দর করে যত্ন সহকারে রান্নাগুলো করেন আর আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন দেখলেই বোঝা যায় আপনি একজন দক্ষ রাঁধুনি। সেজন্য আপনার রান্নাগুলো সবসময়ই আমার ভালো লাগে। আসলে রেসিপি তৈরিতে সবচেয়ে মূল বিষয় হল দক্ষতা। দক্ষতা না থাকলে ভালো রেসিপি তৈরি করা যায়না। হয়তো রেসিপি তৈরি করতে সবাই পারে কিন্তু খেতে ভালো হয়না। কিন্তু আপনার রেসিপিগুলো আমি যখন দেখি তখনই মনে হয় যে এত সুন্দর ভাবে যখন আপনি আপনার রেসিপি স্থাপন করেছেন তখন খেতে অবশ্যই ভালো হয়েছে। লোভনীয় সব রেসিপি গুলো শুধু দেখি আর আফসোস করি দাদা। হয়তো কখনোই আপনার হাতের রান্না খাওয়া হবেনা। তবে আপনার রেসিপিগুলো যে অসাধারণ এটা উপলব্ধি করতে পারি। কারণ কিছু কিছু রেসিপি আছে যেগুলো তৈরি করার পদ্ধতি ও উপস্থাপনা দেখলেই বোঝা যায় কতটা সুস্বাদু হয়েছে। তেমনি আপনি এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরি করেছেন যে রেসিপি তৈরি দেখেই বোঝা যায় খেতে সুস্বাদু হয়েছে। রেসিপি তৈরির অসাধারণ দক্ষতা আমি আপনার কাছে শিখেছি দাদা। কারণ আপনার কাছ থেকে যে রেসিপিগুলো আমি শিখছি সেগুলো আমি ট্রাই করে দেখি কেমন লাগে খেতে। আপনার রেসিপি গুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে এবং আপনি অনেক সুন্দর করে রেসিপিগুলো উপস্থাপন করেন। সবকিছু মিলিয়ে আজকেও আপনি এত মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন যে কি আর বলব। কিছু কিছু রেসিপি আছে যেগুলো খেতে এতো সুস্বাদু হয় যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। তেমনি আপনার তৈরি করা মজার রেসিপি যখনই আমি দেখি তখনই মন চায় ঝটপট তৈরি করে ফেলি। আজকে আপনি পাঙ্গাস মাছ ও ওল দিয়ে এত মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা আমি অবশ্যই এই রেসিপিটি করব। অনেক মজার রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
দাদা আপনি বেশ কিছুদিন বাদে ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি তৈরি করেছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। কারন পাঙ্গাস মাছের ঝোল খেতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। পাঙ্গাস মাছ ভাজা খেতে যেমন ভালো লাগে তেমনি পাংগাস মাছ দিয়ে অন্য কোন সবজি রেসিপি তৈরি করলেও খেতে ভালো লাগে। দাদা আপনার তৈরি করা এই লোভনীয় রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে যেন এক্ষুনি খেয়ে ফেলি 😋😋। দাদা আপনি সবসময় এত মজার সব রেসিপি তৈরি করেন যে দেখে লোভ সামলানো মুশকিল হয়ে পড়ে। আমি মাঝে মাঝে ভাবি আপনি আপনার ব্যস্ততার মাঝেও কি করে এত মজার সব রেসিপি তৈরি করেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। তাই ভেবে পাই না। আসলে রেসিপি তৈরিতে আপনার নিপুণতা সব সময় আমাকে মুগ্ধ করে। আপনি আমার দেখা একজন সেরা রন্ধনশিল্পী। রন্ধনশিল্পের দারুন সব রেসিপি তৈরির দক্ষতা আপনার কাছ থেকেই শিখছি দাদা। আমি আপনার রেসিপি গুলো দেখে দেখে রেসিপি তৈরিতে উৎসাহ পাই। মাঝে মাঝে একটি কথাই ভাবি আপনি আপনার এতো ব্যস্ততার মাঝেও এত মজার মজার সব রেসিপি তৈরি করেন যে দেখলে মুগ্ধ হয়ে যাই। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আপনি প্রতিটি প্রসেস এবং ধাপ খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন। আমি যখন আপনার রেসিপি তৈরির ধাপ গুলো দেখি তখন বারবার মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে থাকি। আপনি আপনার তৈরি করা রেসিপি এতো সুন্দর করে উপস্থাপন করেন যে এই রেসিপি দেখে যে কেউ মজার রেসিপি তৈরি করতে সক্ষম হবে। দাদা আপনার হাতের জাদুতে আপনি সব সময় এত মজার রেসিপি তৈরি করেন দেখেই খেতে মন চায়। তবে দুঃখের বিষয় হলেও সত্য আমার এবং আপনার মাঝে দূরত্ব অনেক বেশি। এই দূরত্বের কারণে হয়তো আপনার হাতের রেসিপি খাওয়া আমার কখনো হবে না। হয়তো আমার এই আফসোস সারা জীবন থেকে যাবে দাদা। তবে সমস্যা নেই দাদা আপনি নিজ হাতে মজার রেসিপি তৈরি করে নিজে তৃপ্তি করে খান এবং পরিবারের সকলের মাঝে পরিবেশন করুন এটাই আমার কাছে অনেক বেশি আনন্দের। আপনি যদি আপনার তৈরি করা রেসিপি অনেক মজা করে খান তাহলে আমারও ভালো লাগবে। কারন আমরা সকলেই আপনাকে অনেক ভালবাসি। নিজের পরিবারের মানুষকে খাওয়াতে অনেক ভালো লাগে। আর আপনি এতো সুন্দর করে আপনার রেসিপিগুলো তৈরি করেন যে আপনার পরিবারের লোকজন খেয়ে নিশ্চয়ই অনেক ভালো মন্তব্য করেন। সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে যখন পরিবারের মানুষগুলো রেসিপির প্রশংসা করে। কারণ প্রিয় মানুষগুলোকে খাওয়াতে পারলে যেমন ভালো লাগে তেমনি তাদের মুখে প্রশংসা শুনতেও ভালো লাগে। আপনি আপনার রেসিপিগুলো খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেন দাদা। আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতা এবং নিপুণতা আমাকে সবসময়ই মুগ্ধ করে। মুগ্ধতার প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠে আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতায়। একদিকে আপনি যেমন ভালো ছবি আঁকেন অন্যদিকে ভালো রেসিপি তৈরি করেন। আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই। সবকিছু মিলিয়ে আপনি একজন সেরা মানুষ। হয়তো আপনার মত মানুষ খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। তবে এতটুকু বলতে পারি আপনি আপনার হাতের জাদুতে সকল কাজ খুবই নিখুঁতভাবে করতে পারেন দাদা। আপনার সান্নিধ্য পেয়ে আমরা সকলেই অনেক আনন্দিত। আপনার মত মানুষের থেকে অনেক কিছু শেখার আছে এবং সবকিছুই আপনার থেকে শেখার চেষ্টা করছি দাদা। আশা করছি আমাদের মত এই ক্ষুদ্র মানুষগুলোকে আপনাদের মত মানুষের সান্নিধ্য নিয়ে অনেক শিক্ষা প্রদান করবেন। আর আমরাও চেষ্টা করবো নিজেকে নতুনভাবে গড়ে তোলার। মজার একটি রেসিপি তৈরি করে সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা। সেইসাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
ওল কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি আগে কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ওল কচু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের প্রতিটি ধাপ আপনি অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
হা হা হা
ওল এবং কচুতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট জাতীয় ক্ষারীয় কেলাস থাকে। এই ক্যালসিয়াম অক্সালেট যৌগের আকার সূচালো বা তারকা আকৃতির। খাওয়ার সময় এই কেলাস গলায় লাগলে গলা চুলকায়।
গলা চুলকানো ওল হয়তো এখন আর চাষ হয় না। তবে আমাদের বাসায় কোন দিন এনেছে কিনা আমার জানা নেই।আর পাঙ্গাস মাছ তো খাই না। ওটা বাসায় কখনও আনা হয় না।তবে আজকের রান্নাটিও দারুন করেছেন। আমার মনে হয় আপনি মাছ খেতে বেশী পছন্দ করেন । জানিনা আইডিয়া করে বললাম। শুভেচ্ছা রইল দাদা আপনার জন্য। পরবর্তী রেসিপির অপেক্ষায় রইলাম।
আপনি বরাবরই ওল দিয়ে দারুন দারুন রেসিপি শেয়ার করেন। উল দিয়ে কখনও পাঙ্গাশ মাছের রেসিপি খাওয়া হয়নি তবে একটি ধারণা পেলাম অবশ্যই ওল দিয়ে পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করে খেয়ে দেখবো কেমন লাগে।