Poetry of Light Story "আলোর গল্প কবিতা "

Poetry of Light Story 'Google Translate"

The ancient Egyptians thought that the light was the power to see the gods. When the gods of Egypt opened their eyes, the light came in the universe. People could see the light through the light. The Egyptians considered the Sun and the moon to be two gods in their god. After the Egyptians, civilization in Persia has made a lot of progress. One of the earliest religions of this world is Zoroastrianism. Six thousand years ago, Zoroastrianism in Persian was considered to be the cause of the goodness of the goddess Ahuara Mazda in the light of religious fanatic Arabs. And in the darkness thinks of the evil creation. Mars light illuminated the world during the day and ill-effects of evil during the night covered all the world with dark black sheets. Later in Greek mythology, fire and light were in the possession of the gods. The other person, Prometheus, conveyed that light to the people by stealing from Zeus. That's why Prometheus is kept in a mountainous state. And the eagles came down and threw down their liver. In ancient times, most people of the civilization thus mix light with their religion.

               Come on medieval night ... let's hope cordial
                  Come on Chaitali air ... Hemanti love.
               Come on dreaming ... singing joy
                  Come on, take the moon mare ...
                       I'm waiting for you
                        I built flowers
             Chahag, who was burnt to death,
         Bring you the moonlight ... kiss to kiss.
                         Come love
                          Come on
  On the disciplined footsteps ... Anjali will give affection.
                   Come tomorrow morning
            In the words of the Gudad Sagar-
            ------ Oh confessed bhairavi anger .......

প্রাচীন মিশরীয়রা মনে করতো, আলো হচ্ছে দেবতাদের দেখার ক্ষমতা। যখন মিশরীয়দের দেবতা চোখ খুলত, তখন মহাবিশ্বে আলো আসত। সেই আলোর মাধ্যমে সাধারণ মানুষ দেখতে পেত। সূর্য এবং চাঁদকে মিশরীয়রা তাদের দেবতা দুই চোখ বলে মনে করতো। মিশরীয়দের পর পারস্যে সভ্যতা বেশ উন্নতি সাধন করে। এ পৃথিবীর আদিতম ধর্মগুলোর একটি হচ্ছে জরোআস্ট্রিয়ানিজম। প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ছয়শ বছর আগে তৎকালীন পারস্যে জরোআস্ট্রিয়ানিজম ধর্মানুসারী অগ্নিপূজকরা আলোকে তাদের দেবতা ‘আহুরা মাজদা’র মঙ্গল সৃষ্টি বলে মনে করতো। আর অন্ধকারকে মনে করতো অমঙ্গল সৃষ্টি। মঙ্গল আলো দিনের বেলায় পৃথিবীকে আলোকিত করতো আর রাতের বেলায় অমঙ্গল সৃষ্টি সমস্ত পৃথিবীকে ঢেকে দিতো অন্ধকারের কালো চাদরে। পরবর্তীতে গ্রিক পুরাণে আগুন এবং আলো ছিল দেবতাদের অধিকারে। জিউসের কাছে থেকে চুরি করে সেই আলো মানুষের কাছে পৌছে দিয়েছিলেন আরেক দেবতা প্রমিথিউস। সেজন্য প্রমিথিউসকে দূর পাহাড়ে শৃংখলাবদ্ধ করে রাখা হয়। আর ঈগল এসে ঠুকরে ঠুকরে তার কলিজা খেয়ে ফেলতো। প্রাচীনকালে বেশিরভাগ সভ্যতার লোকজন এভাবেই আলোকে তাদের ধর্মের সাথে মিলিয়ে ফেলতো।

           এসো মাধবী রাত… এসো গৈরিক আশা
           এসো চৈতালী হাওয়া… হেমন্তী ভালোবাসা।
            এসো স্বপ্নসাম্পান… গেয়ে আনন্দগান
         এসো চাঁদের সরণী বেয়ে… সাগর সঙ্গমে নেয়ে।
               তোমারই প্রতীক্ষাতে আছি
                      ফুলশয্যা রচিয়াছি
                  নিজহাতে জ্বেলেছি চিরাগ,
         তব চন্দনচর্চিত আননে… এঁকে দিতে চুম্বনদাগ।
                   এসো প্রেম 
              এসো নিকষিত হেম
          তব শৃঞ্জিত চরণে… অঞ্জলি দেবো অনুরাগ।
                এসো ভোরের বহ্নি হয়ে
                এ বিষাদ সাগর বলয়ে-
           ------হে বন্দিত ভৈরবী রাগ……।