"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড # ২৯৫ [ তারিখ : ০৪-০৫-২০২৪]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @mrahul40
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম: মোঃ রাহুল হোসেন। জাতীয়তা: বাংলাদেশি। রাহুল ভাই আমার বাংলা ব্লগের পুরোনো সদস্যদের মধ্যে একজন। উনি ডিপ্লোমা শেষ করে বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজি নিয়ে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পাঠরত। রাহুল ভাই ভ্রমণ করতে এবং ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করেন।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
আলহামদুলিল্লাহ অবশেষে বেকারত্ব দূর হলো। by @mrahul40 (০৩/০৫/২০২৪ )
যেকোনো মানুষের কাছে পড়াশোনা শেষে ভালো চাকরি পাওয়া একটা বড় সফলতার নজির। কারণ আমরা যারা গতানুগতিক সমাজ ব্যবস্থায় বড় হয়ে উঠি তাদের কাছে শিক্ষা শেষে চাকরি করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর এটাই মানসিকতা ছোটো থেকেই তৈরি করে দেওয়া হয়। আর বর্তমান সময়ে বহু পরিশ্রমের পরে যখন একটা চাকরি হাতে এসে ধরা দেয় তখন যেন আনন্দের সীমা থাকেনা। আজ যখন আমার বাংলা ব্লগে স্ক্রল করছিলাম তখন রাহুল ভাইয়ের পোস্টটা নজরে এলো। আমার বাংলা ব্লগ যে একটা বড়ো পরিবার হয়ে উঠতে পেরেছে সেটা তার পোস্ট আবার বড় প্রমাণ করলো।
চাকরি আমাদের দেশে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে শিক্ষিত যুবক ও যুবতীদের মধ্যে সেটা রাহুল ভাইয়ের পোস্টটা পড়লেই বোঝা যায়। প্রত্যেকটা পরিবারের শিক্ষিত যুবক-যুবতীদের আশা থাকে তারা পড়াশোনা শেষ করে একটা সম্মানযোগ্য চাকরি জোগাড় করে তাদের পরিবারকে স্বচ্ছলতা প্রদান করবে এবং পরিবারের হাত ধরবে। রাহুল ভাই সেদিক থেকে ব্যতিক্রম নয় তাই ডিপ্লোমা শেষ করার দেড় বছর পর তিনি যখন চাকরি পেলেন তখন তার আনন্দটা তিনি আমার বাংলা ব্লগের সাথে ভাগ করে নিলেন।
যারা এখন রাহুল ভাইকে অভিনন্দন জানাননি তারা অবশ্যই তাকে কমেন্টের মাধ্যমে অভিনন্দন জানাবেন।
চাকরি পাওয়ার আনন্দটা সত্যি অনেক বেশি। রাহুল ভাইয়ার আনন্দ দেখে অনেক ভালো লেগেছে। উনার পোস্ট যদিও পড়া হয়নি। তবে এই পোস্টটি দেখে ভালো লাগলো। আজকের ফিচারড আর্টিকেলে দারুন একটি পোস্ট নির্বাচিত করা হয়েছে দেখে ভালো লেগেছে।
আমাদের সকলেরই প্রিয় রাহুল ভাইয়ের পোস্টটি সেরা পোস্ট হিসেবে সিলেক্ট করা হয়েছে, দেখে ভীষণ ভালো লাগতেছে। আসলে বেকার অবস্থা থাকা অনেক কঠিন। আমিও বুঝতেছি যে বেকারত্ব কঠিন। অনেক ভালো লাগতেছে, রাহুল ভাইয়া যে চাকরিতে জয়েন করেছে।তার নতুন জীবনের জন্য শুভেচ্ছা রইল। আস্তে আস্তে তার ভ্রমণটাও কমে যাবে, এটা খারাপ লাগতেছে। অবশ্যই তার ভ্রমণের জন্য আমরা অপেক্ষায় থাকবো । চাকরিটা পেয়ে গেল এখন আমরা নতুন অতিথির আশায় বসে রইলাম 🙂
কোন ব্যক্তির যখন কর্মসংস্থান হয় সেটার থেকে আনন্দ আর কিছু হতে পারে না। রাহুল ভাইয়ার আনন্দের খবরটা শুনে অনেক ভালো লাগলো। যদিও পোস্টটি আমার পড়া হয়নি তবে পড়ে নিব।ফিচারড আর্টিকেলে পোস্টটি নির্বাচন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেক ভালো লাগলো পোস্ট পড়ে। কারণ একটি পরিবারের মধ্যে একজন পুরুষের চাকরি হওয়া খুবই জরুরী। কারণ একজন ছেলে মানুষের পিছনে অনেকজন মানুষ নির্ভরশীল। একটি পরিবারের ছেলে সন্তান যখন চাকরি পায় সেই পরিবারের আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে আসে। সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে লেখাপড়া করে অনেক কষ্ট করে চাকরিটা জোগাড় করা মানে বেকারত্ব দূর হওয়া। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট ফিচারড আর্টিকেলে দেখতে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো।
যখন কোনো যুবকের জীবন থেকে বেকারত্ব লেখাটা মুছে যায় তখন তার চেয়ে আনন্দ আর কিছু হতে পারে না। রাহুল ভাইয়া কে অভিনন্দন। তিনি নতুন একটি কর্মসংস্থানের সাথে যুক্ত হয়েছেন আর সেই অনুভূতি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আজকের ফিচারড আর্টিকেলের জন্য রাহুল ভাইয়ার এই পোস্ট নির্বাচিত করা হয়েছে দেখে ভালো লেগেছে।