"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড # ১৮৩ [তারিখ : ০৮-০১-২০২৪]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @mostafezur001
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম: মোস্তাফিজুর রিংকু
জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী
পেশাঃ শিক্ষক
তিনি বিশ্বাস করেন, পরিশ্রমের মাধ্যমেই সফলতা অর্জন করা সম্ভব।
স্টিমিট ক্যারিয়ারঃ মার্চ, ২০২১ সাল।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
সরিষা ফুলের সৌন্দর্যের মাঝে ছাত্রছাত্রীরা by @mostafezur001 (date 08.01.2023 )
লেখক শিক্ষকতার মত সম্মানীয় পেশার সঙ্গে যুক্ত থেকেও ব্লগিং করে যাচ্ছে এই ব্যাপারটা, আমাকে একটু ভিন্নভাবে টেনেছে। তারথেকেও বড় বিষয় সে দৈনন্দিন স্কুলে যে কার্যক্রম গুলো করে থাকে, সেই কাজকর্মের কিছু অংশ লেখালেখির মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করে।
যদিও বর্তমান সময়ের শিক্ষকরা অনেকেই স্বার্থান্বেষী হয়ে গিয়েছে, কেননা তারা শুধুমাত্র ছাত্র-ছাত্রীদের কে পুঁথিগত পড়াশোনার মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখতে চায় এবং প্রতিনিয়ত বাড়তি কোচিং বা টিউশনির ব্যবস্থা করিয়ে, কিভাবে নিজের অতিরিক্ত পয়সা কামানো যায়, কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীর মাধ্যমে, সেই ধান্দাই তাদের আধিক্য থাকে।
তারপরেও লেখকের মাঝে কিছুটা ব্যতিক্রমী চিন্তাভাবনা আমি দেখতে পেরেছি, হয়তো তো সেটা তার ব্লগ পড়ার মাধ্যমে। লেখক চেষ্টা করেছে তার স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের কে স্বাধীনভাবে প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় নিজেদের মত করে কাটানোর জন্য উৎসাহিত করতে। এতে ছাত্র-ছাত্রীরা অনেকটাই আনন্দ পেয়েছে, তেমন তাদের পড়াশোনার প্রতি মনোযোগটাও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এত কিছু হয়তো সম্ভব হয়েছে, লেখকের কর্মস্থলের পাশে, সরিষার বাগান থাকার কারণে।
যদিও বর্তমান সময়ের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আমি আর অতিরিক্ত কোন কথা বাড়াতে চাই না, তারপরেও যখন ব্যক্তি পর্যায় থেকে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়, তখন যেন কিছুটা হলেও সেই শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কাজ করে।
কোমলমতি শিশুরা বেড়ে উঠুক প্রকৃতির মাঝে ও সুশিক্ষায়। শুভেচ্ছা রইল লেখকের জন্য।
আমার কাছেও খুব ভালো লাগে তিনি তার স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চাদের বিভিন্ন জিনিস আমাদের মাঝে উল্লেখ করে, এমনকি তার প্রতিষ্ঠান সম্পর্কেও আমাদেরকে মাঝে মাঝেই তার পোস্টে লেখার মাধ্যমে অবগত করেন, তার এই পেশা এবং ছোট বাচ্চাদের প্রতি ভালোবাসা আমাকে মাঝে মাঝেই মুগ্ধ করে।
মোস্তাফিজুর ভাইয়ের লেখাটা পড়ে আমার গত বছরের পড়া সেরা গল্পের বই "তোত্তো-চান " এর কথা মনে পড়ে গেলো। পুঁথিগত বিদ্যার পাশাপাশি মাঝে মাধ্যে এমন কিছু আউটিং কোমলপ্রাণ ছাত্র-ছাত্রীদের মনে অনেক আনন্দ তো দেয়ই। সাথে এ থেকে অনেকটাই মনের খোরাক নিতে পারে। ফলে পড়াশুনা বা স্কুলের প্রতিও ভালোলাগা টা বেশি কাজ কএএ। এমন কাজ অবশ্যই প্রশংসনীয়!
প্রথমবারের মতো ফিচারস আর্টিকেলে নিজের পোস্ট দেখতে পারলাম না খুবই ভালো লাগছে আমার কাছে আজকে। আমি সবসময় চেষ্টা করি আমাদের স্কুলের ভালোমন্দ বিষয়গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে। বর্তমান সময়ে আসলেই শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক খারাপের দিকে চলে এসেছে। তারপরও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যতটা সম্ভব ভালোভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার জন্য।
আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্টে মুস্তাফিজুর ভাইয়ের নাম দেখে খুব ভালো লাগলো। তিনি অনেক সুন্দর করে এই পোস্টটা লিখেছিলেন। যদিও উনার এই পোস্ট আমি আগে দেখিনি, তবে প্রথমবার ফিচারডে দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে, উনার এই পোস্টটা ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে মনোনীত করার জন্য।
মুস্তাফিজুর ভাইয়ার পোস্টগুলো বেশিরভাগ সময় দেখে থাকি। তিনি নিজের স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়েও অনেক পোস্ট করে থাকে। পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের এরকম আনন্দ দেয় এটা দেখেই ভালো লাগে। তিনি কিন্তু অনেক সুন্দর করে পুরো পোস্টটা লিখেছে। আর আমার কাছে উনার লেখা পোস্ট খুব ভালোই লেগেছে। ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে এটা সিলেক্ট করার জন্য জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফিচার্ড আর্টিকেলে মোস্তাফিজুর রহমান ভাই এর নামটি দেখে অনেক ভালো লাগলো। ভাইয়া বেশ দারুন পোস্ট করেন তার লেখাগুলো পড়ি অনেক ভালো লাগে। যদিও এই পোষ্ট আগে পড়া হয়নি তবে এখন পড়ে অনেক ভালো
লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ ফিচার্ড আর্টিকেলে পোস্টটি মনোনীত করার জন্য।
মুস্তাফিজুর ভাইয়ার পোস্ট টি দেখে অনেক ভালো লাগলো। এর আগেও আমি ভাইয়ের পোস্টটি দেখেছিলাম। এমনিতেও ভাইয়া ভালোই কোয়ালিটির পোস্টগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করে। আমার কাছে তো ভাইয়ার স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে পোস্ট করলে সেগুলো দেখতে বেশ ভালো লাগে। এবারের পোস্ট টিও অনেক ভালো লাগলো। কারণ ছোট বাচ্চারা সরিষার খেতে গিয়ে বেশ মজা করলো।আর ফিচারস আর্টিকেলে ভাইজান নামটি সিলেক্ট করার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।