Boo Boo World এ একদিন(৪র্থ পর্ব)I

🌼 হ্যালো, আসসালামু আলাইকুম।সবাই কেমন আছেন? আশাকরছি সকলে ভালো আছেন,আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি ।

আজকে আবারো চলে আসলাম নতুন আরও একটি লেখা নিয়ে। আশা করি আজকের লেখাটিও আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।

আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম বো বো ওয়ার্ল্ড জায়গাটির চতুর্থ পর্ব নিয়ে। গত পর্বে আমি তৃতীয় পর্বের ছবিগুলো শেয়ার করেছিলাম। আসলে এই পোস্টটি এতো গুলো পর্ব আকারে শেয়ার করার একটাই কারণ। সেটা হচ্ছে যেনো সব ছবিগুলো ভালোভাবে আপলোড করা যায়। কারণ এতো গুলো ছবি একসাথে আপলোড করতে একটু বিরক্তই লাগে।

এটা হলো সেই হেলিকপ্টারটি। অর্থাৎ হেলিকপ্টারটির ভেতরে বসলে একটা স্ক্রিন চালু হয় এবং সেই স্ক্রিনটিতে যে হেলিকপ্টারটি চলে, সেটাই যে সিটে বসে সে হ্যান্ডেল করতে পারে অর্থাৎ যেটা করছিলো।

প্রথমে তাকে বসানো একটু মুশকিলই ছিলো। কারণ সে অনেক ভয় পাচ্ছিলো। যেহেতু জিনিসটার একেবারে ভেতরে বসতে হয়। কিন্তু একবার বসে যাওয়ার পর তার মুখ দেখে বুঝতে পারছেন যে, সে বেস এনজয় করেছে।

এই গেমসগুলোর আসল মজাটা হলো। এই গেমসগুলো আসলে স্ক্রিনে চললেও স্ক্রিন এর গেমসটা একেবারে নিজে হ্যান্ডেল করা যায়। আর এটাই বাচ্চারা অনেক বেশি ইনজয় করে।

সেই হেলিকপ্টার চালানোর পরে চলে গিয়েছিলো বন্দুক চালানোর জন্য। অর্থাৎ এই বন্দুকটির মাধ্যমে স্ক্রিনের ওই মানুষগুলোকে মারা যাচ্ছিলো। ব্যাপারটা বেশ মজার।

এরপরে উঠেছিলো ঘোড়াতে। অর্থাৎ ঘোড়ার লাগামটা টানলে ঘোড়াটা চলছিলো।গেমগুলো আমার কাছে বেশ মজা লেগেছে।

আশা করছি নেক্সট পর্বে ই এই পোস্টটির সমাপ্তি করে দিবো। কারণ বেশ অনেকগুলো পর্বই শেয়ার করেছি। আশা করছি যে আপনাদের সবগুলো পর্বই ভালো লেগেছে। এই জায়গাটি আসলে একেবারে রিসেন্টলি হয়েছে। কিন্তু এতো সুন্দর ভাবে তারা সবকিছু করেছে যে, একবার গেলে বাচ্চারা বারবার যেতে চাইবে।

আশা করছি লেখাটি আপনাদের ভালো লাগবে।এই প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল সে সাথে থেকে যাবে আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্যগুলোও।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য দেখতে পাবো।