মজাদার স্বাদের জর্দা রেসিপি
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
৩০ বৈশাখ ১৪৩১বঙ্গাব্দ ।
১৫মে ২০২৪খ্রিস্টাব্দ ।
|
---|
সকাল থেকেই দেখছি নেটের অবস্থা বেশ বারোটা।একটা ছবি আপলোড নিতে অনেক সময় লাগছে।তারপর ঠিকভাবে ওয়েবসাইট ঢুকাও যাচ্ছে না।তারপর আর কি ধৈর্য ধরে আমি রিলোড দিয়েই যাচ্ছি। যাই হোক প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।আমি আজকে জর্দার রেসিপি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।ছোট বেলার আমি জর্দ্দা উচ্চারণ করতে পারতাম না, আমি এটাকে দরজা বলতাম।আমার মা এখনও হাসে। যাই হোক জর্দ্দা খেতে আমার ভালো লাগে।আসলে খাবারের পর মিষ্টি জাতীয় খাবার সবারই কম বেশি ভালো লাগে।তাছাড়া এমন সুন্দর কালার এবং লোভনীয় স্বাদ হলে তো কথাই নেই। আমার কাছে বিভিন্ন কালারের সংমিশ্রণে তৈরি করা হয় সেটা দেখতে ভালো লাগে।যদিও বিভিন্ন রকমের ফল দিলে দেখতে ভালো লাগে তবে আমার কাছে মিষ্টিই ভালো লাগে খেতে।চলেন তাহলে কথা না বারিয়ে যাওয়া যাক মূল রেসিপিতে
আসলে জর্দার কালারটা বেশ লোভনীয়।সাথে বাদাম, ঘি,পাউডার দুধ,সাথে মেশালে খেতে আরো মজা হয়।
|
---|
উপকরন | পরিমান |
---|---|
বাসমতি চাল | প্রয়োজন মত |
তেল | ২ টেবিল |
লবন | সামান্য |
চিনি | ৩ কাপ | প্রয়োজন মত |
বিভিন্ন রকমের বাদাম | স্বাদঅনুযায়ীই | বিভিন্ন রকমের ফল | স্বাদঅনুযায়ীই |
জর্দা রং | সামান্য |
মিষ্টি | প্রয়োজন মত |
প্রস্তুত প্রণালী |
---|
প্রথমে বাসমতি চাল কে ভিজিয়ে রাখবো কিছুক্ষন।
তারপর মসলা এবং রং দিয়ে পানি গরম করবো।
তারপর ভিজানো চালগুলো দিয়ে দিবো ৯০ % সিদ্ধ হওয়ার জন্য।
তারপর সিদ্ধ হয়ে এলে পানি ছেকে নিব।
একটি হাড়িতে ঘি গরম করে নিব।
তারপর বাদাম কিসমিস ভেজে নিব ।
নামিয়ে নিলাম সাথে মোরব্বা কেটে নিয়েছি ।
|
---|
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | recipe |
আমি রাহিমা খাতুন নেভি। আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর B.S .C করেছি। আমার ভালো লাগে নতুন নতুন জিনিস দেখতে এবং শিখতে।আমার বাংলা ব্লগের সাথে সকল নিয়ম কানুন মেনে থাকতে চাই।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
খুবই মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু অনেক ভালো লাগলো জর্দা রেসিপি টা দেখে। আসলে সত্যি কথা বলতে আমার অনেক দিন জর্দা তৈরি করা হয়নি আপনার এই জর্দা তৈরি করার রেসিপিটা দেখে আজই ইচ্ছে জাগে খেতে। আপনার জর্দ তৈরি করার উপকরণগুলো খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপনা করেছেন পর্যায়ক্রমে ব্যাখ্যা করেছেন দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো এমন মজাদার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু জর্দা পোলাও আমার অনেক পছন্দের খাবার। পছন্দর হলেও অনেক বছর হয়ে গেছে আমি এই খাবারটি খায়নি। সময়ের অভাবে বাড়িতে বানানো হয় না আর রেস্টুরেন্টে গিয়েও খাওয়া হয়ে ওঠেনা। তবে আপনার পোস্টে দেখে তো আমার খেতে ইচ্ছে করছে আপু। আপনি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনার মাধ্যমে জর্দা রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে বিয়ে বাড়িতে এত এত খাবারের ঘ্রানে তেমন কিছুই খাওয়া যায় না,বাড়িতে বানালে বেশ ভালোই খাওয়া যায়। আপনাকে ধন্যবাদ
বর্তমানে নেটের অবস্থা খুবই খারাপ বিশেষ করে বাংলাদেশ। যাইহোক আজকে আপনি মজাদার স্বাদের জর্দা রেসিপি তৈরি করে দেখালেন আপু। আমি দেখে রীতিমত মুগ্ধ হলাম। প্রতিটি ধাপ অনুসরন করে আমি জর্দা রেসিপি শিখে নিলাম। আশাকরি সবাই জমিয়ে খেয়েছেন। জন্য শুভকামনা রইল।
আসলে আমাদের দেশে কোন সময়েই নেটের অবস্থা ভালো ছিলো না,এখন আরো ঝামেলা করছে।ধন্যবাদ
জর্দা ভীষণ চমৎকার সুস্বাদু পছন্দের খাবার।ভীষণ লোভনীয় ভাবে জর্দা রান্না করেছেন আপনি।ধাপে ধাপে চমৎকার সুন্দর করে জর্দা তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
আসলে ঘি আর বাদাম দিলে স্বাদটাই অন্যরকম হয়ে যায়।দেখতে ও ভালো লাগে। আপনাকে ধন্যবাদ
জর্দা পোলাও খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। বিয়ে বাড়িতে কিংবা রেস্টুরেন্ট থেকে কিনে অনেকবার খেয়েছি। কিন্তু বাসায় কখনো নিজে তৈরি করে খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখতো খুব খেতে ইচ্ছে করছে। একদিন অবশ্যই আপনার রেসিপি দেখে বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করবো । ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনার উপস্থাপনা ও লোভনীয় হয়েছে। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমি বিয়ে বাড়িতে খাই তবে বাসায় বানাই তাই আর কিনে আনা হয়নি।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
মজাদার জর্দা রেসিপি আমার খুবই প্রিয়।তবে আমি কখনো তৈরি করিনি। এই রেসিপি আমি খেয়েছি। আজকে আপনার মাধ্যমে এই রেসিপিটা তৈরি করা শিখতে পারলাম। ধাপে ধাপে খুবই সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছেন, দেখে ভালো লাগলো।
যাক এবার জর্দা বানিয়ে আমাদের সকলকে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন।আপনাকে ধন্যবাদ
জর্দা রেসিপি দেখতে খুবই লোভন লাগছে। এ ধরনের রেসিপি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। কালার দেখেই তো জিভে জল চলে আসলো। দেখি বাসায় এরকম একটা রেসিপি তৈরি করব। সুস্বাদু লোভনীয় একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই কালার দেখেই বেশ ভালো লাগে।বাসায় বানালে আশা করি খেতে বেশ ভালো লাগবে।ধন্যবাদ
আপনি চমৎকার একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন জর্দা রেসিপিটা দেখতে বেশ দারুন হয়েছে।জর্দা আমার প্রিয় একটি খাবার। যখন বিভিন্ন ভারী খাবার খেয়ে থাকি খাবার খাওয়ার শেষে জর্দা খেলে আমার খুব ভালো লাগে । তাছাড়া ভারি খাবারের মাঝে মাঝে যদি জর্দা খাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে রুচির পরিবর্তন হয় এবং খাবারও বেশি খাওয়া যায়। সবশেষে এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
আসলে খাওয়া শেষে মিষ্টি খাবার খেতে বেশ ভালোই লাগে।ধন্যবাদ আপনাকে
আসলে অনেক সময় ছোটবেলা অনেক কিছু আমিও সঠিকভাবে বলতে পারতাম না। আপনি জর্দা কে দরজা বলতেন বিষয়টি শুনে বেশ মজা পেলাম। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি ।আসলে জর্দা নিজে রান্না করে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপিটি দেখে লোভনীয় লাগছে। তৈরি করার ধাপ গুলো খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে দেখিয়েছেন। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।