এলোমেলো আলোকচিত্র
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে কয়েকটি এলোমেলো ছবি ভাগ করে নিচ্ছি। যে ছবিগুলো আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিল। তাই আপনাদের সাথেও ভাগ করে নিলাম। আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।
এই ছবিটা কলকাতার খুব ব্যস্ততম রাস্তায় তোলা হয়েছে ।যেহেতু আমি খুব চা পাগল বলা যেতে পারে, তাই আমি প্রায় সময়ই নতুন নতুন জায়গা থেকে চা খাই। তেমনভাবেই আমাদের বাড়ির সামনে একটি হাইওয়েতে চা খেতে গিয়েছিলাম, ঠিক সময় ক্যাপচার করা এই ছবিটা।
এই ছবিটা আমার খুব প্রিয় ছবি বলা যেতে পারে। কারণ লকডাউনের সময় যখন আকাশ এবং পরিবেশ পুরোটাই দূষণমুক্ত ছিল ঠিক সেই সময়ের ছবি। আর এই ছবিটা যখন তুলেছিলাম তার কিছুক্ষণ আগে বৃষ্টি পড়েছিল, আর বৃষ্টি থামার সাথে সাথেই রামধনু উঠেছিল ।আর ওই মুহূর্তটা যে কি সুন্দর লাগছিল তাই সঙ্গে সঙ্গে ক্যাপচার করে নিয়েছিলাম।
হয়তো আপনারা দেখেই চিনতে পারছেন এটা ডালগোনা কফি। যে কফি লকডাউনের সময় প্রচুর সাড়া ফেলেছিল বলা যেতে পারে। ওই সময়টাতে বিভিন্ন রকম রান্নার আইটেম লোকে ঘরে বানিয়ে খেয়েছিল। আর তার মধ্যে এই ডালগোনা কফি খুব জনপ্রিয় হয়েছিল ।তাই আমিও ঘরে ট্রাই করেছিলাম, দেখতে যতটা আমার কাছে সুন্দর লেগেছে খেতে কিন্তু আমার একেবারেই ভালো লাগেনি। তবুও যেহেতু নিজের হাতে বানিয়ে ছিলাম তাই ছবিটা তুলে রেখে ছিলাম।
এই ঝাড়বাতি আমাদের শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাবের পূজোমন্ডপের ঝাড়বাতি ।এই পূজা মন্ডপের ঝাড়বাতি প্রত্যেক বছর নজরকারা করা হয়। আর এই ঝাড়বাতি দেখার জন্য অনেক মানুষ ভিড় করে। এখন যেমন পুজোর থিম খুব গুরুত্ব পায়, তেমনভাবে ও পুজো মন্ডপের ঝাড়বাতি ও কিন্তু অনেক নজরকারা হয়। আর আমার কাছে এই ঝাড়বাতির স্টাইল খুব ভালো লেগেছিল।
এই ছবিটি ২০১৯ এ তোলা। কলকাতার পূজা মন্ডপ মানে অসাধারণ কিছু থিম এবং অসাধারণ প্রতিমা নিয়ে তৈরি হয় ।আর তেমনি হাতিবাগানের একটি পূজা মন্ডপে এত সুন্দর একটা ইউনিক প্রতিমা দেখেছিলাম যে প্রতিমাটি আমার কাছে খুব নতুনত্ব মনে হয়েছিল এবং খুব ভালো লেগেছিল ।
ডিভাইস | vivo V5s |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কলকাতার শহরের ব্যস্ততম রাস্তা থেকে ক্যাপচার করা, চা পাগলির চায়ের ছবিটা যদি কোন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় তুলা হয়। তাহলে আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি ছবিটা কোন একটা পুরষ্কার পাবেই পাবে। ধন্যবাদ।
হ্যাঁ লকডাউনের সময় বাইরে খুব একটা গাড়ি চলাচল ছিল না যার কারণে পরিবেশটা অনেকটাই স্বাভাবিক ছিল। আকাশের সৌন্দর্যটা দারুন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন দিদি। চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বৌদি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এলোমেলো হলেও কিন্তু অসাধারণ ছিল। আকাশের পরিবেশটা সত্যিই দারুন ছিল।বৌদি আপনি চা খেতে অনেক ভালবাসেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো।কারণ আমিও চা খেতে অনেক ভালোবাসি । অনেক ধন্যবাদ বৌদি, দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু আপনার তোলা সব কয়টি ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। একই সাথে আপনার তোলা সব কয়টি ফটোগ্রাফি গুলো সম্পর্কে যথার্থভাবে জানতে পেরেছে আপনার দেওয়া বর্ণনা গুলো পড়ে। খুবই সুন্দর একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কোভিড টাইমে ডালগোনা কফি ভীষণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলো। একমাত্র আমিই বুঝি এমন অলস যে এটা বানায়নি! অলমোষ্ট প্রতি ঘরে ঘরেই একবারের জন্য হলেও এটা বানানো হয়েছিলো তখন। আর প্রথম ছবিতে চায়ের মাটির ভাড় টি ভীষণ কিউট বৌদিদি! আমার তো এমন কিউট ভাড় দেখলে নিয়ে আসতে ইচ্ছে করে। আর রংধনুর ছবি মোবাইলে ধারণ করা একটু কষ্টেরই কাজ। তবুও আপনি কি সুন্দর রংধনুসহ আকাশের ছবিটা তুলেছেন! দারুণ।
আমি তো এই রকম চায়ের ভাঁড় দেখলেই নিয়ে চলে আসি😅 ।
বিভিন্ন পর্যায়ের বেশ কিছু ফটো আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো আমার। অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন এই ফটোগুলো। তবে আপনি যে এতটাই চা প্রিয় একজন মানুষ তা আমার জানা ছিল না। আপনার পোষ্টের মধ্য থেকে বেশ কিছু জানতে পারলাম।
কথাটা ঠিক বলেছেন দিদি লকডাউনের সময় পরিবেশ দূষণ অনেক কমে গিয়েছিল। সত্যি বলতে ঐসময়ে দিনের একটা নির্ধারিত সময় আমার আকাশ দেখেই কাটত। চায়ের ফটোগ্রাফি টাও দারুণ লাগছে। অন্য ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার ছিল। সবমিলিয়ে দারুণ করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো দিদি। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।
দিদি কি আর বলবো চায়ের কাপটা দেখে তো আর বসে থাকতে ইচ্ছে করতেছে না। আমি প্রচুর পরিমাণ চা খাই বলতে পারেন। আপনার সাথে আমার মিলে গেল। এত সুন্দর মাটির কাপে চা খেতে বেশ ভালো লাগে। তাছাড়া চায়ের কালার গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। অনেক ভালো লাগলো আপনার অন্যান্য শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।
আমি চা খেতে দিদিভাই ভীষণ পছন্দ করি, যেভাবে চায়ের কাপের ছবিটা তুলেছেন, তা দেখে কিছুটা লোভ লাগছিল। তাছাড়া বাকি ছবিগুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে।
বাহ্! এলোমেলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি বৌদি। বিশেষ করে দ্বিতীয় এবং চতুর্থ ফটোগ্রাফি দুটি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। আসলে কিছু কিছু জিনিস দেখতে সুন্দর হলেও,খেতে কিন্তু ভালো লাগে না। তেমনি আপনার তৈরি করা ডালগোনা কফিটা খেতে ভালো না লাগলেও, দেখতে কিন্তু খুবই সুন্দর লাগছে। সবমিলিয়ে ফটোগ্রাফি গুলো বেশ উপভোগ করলাম বৌদি। যাইহোক এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।