"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড # ২৬৯ [ তারিখ : ০৮-০৪-২০২৪]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @maksudakawsar
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম - মাকসুদা আক্তার। স্টিমিট প্লাটফর্মে @maksudakawsar হিসাবে পরিচিত। বাসস্থান - ঢাকা।পেশা- একজন গৃহিনী এবং চাকরিজীবী। তিনি ভালোবাসেন গান শুনতে এবং গাইতে। সে সাথে অবসর সময়ে ভ্রমন করতে এবং সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি নিজের ক্যামেরায় বন্দী করতে ও বেশ ভালোবাসেন। সে সাথে উনার লেখালেখির হাত ও বেশ ভালো।স্টিমিট প্লাটফর্ম এ জয়েন করেছেন ২০২২ সালের মার্চ মাস এ।বর্তমানে স্টিমিট জার্নির বয়স প্রায় ২ বছর ১ মাস চলমান।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
শৈশবের ফেলে আসা দিনগুলির স্মৃতি- শৈশবের সেই ঈদ যদি ফিরে পেতাম written by @maksudakawsar... (07.04.2024 )
আজকের ফিচার্ড আর্টিকাল পোস্ট বাছাই করার সময় উনার এই পোস্টটি চোখে পরাতে ভাবলাম এই পোস্টটাই আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে বাছাই করা যায়। কারণ উনার আজকের এই পোস্টের লেখাটির সাথে আমার মনে হয় আমাদের কম বেশি সকলের জীবনের মিল রয়েছে।
উনার পোস্টের সারসংক্ষেপটি যদি একটু বর্ণনা করি প্রথমে। তাহলে উনার পোস্টে আমাদের সকলের ছোটবেলায় কাটানো ঈদগুলোর কিছু মুহূর্ত খুব সুন্দরভাবে উনি তুলে ধরেছেন। সত্যি কথা বলতে উনার সাথে আমিও একেবারে একমত। ছোটবেলার ঈদগুলো যেনো একেবারে অন্যরকম ছিলো।এখনকার ঈদ যে একেবারে নিরানন্দ তা কিন্তু নয়। কিন্তু তখনকার ঈদগুলো কেমন যেনো একেবারে আলাদাই ছিলো। ঈদের বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই চাপা একটা উত্তেজনা নিজেদের মধ্যে কাজ করতো।
সেই সাথে উনার বলা প্রতিটি ছোট ছোট মুহূর্তের মধ্যেও যেনো আমি আমার নিজের স্মৃতি গুলোকে খুঁজে পেয়েছি। যেমন ঈদের ড্রেসগুলো ঈদের দিনের আগ পর্যন্ত কাউকে দেখতে দিতাম না। কারণ তখন আমাদের সকলের একটা কনসেপ্ট ছিলো যে, ঈদের ড্রেস দেখলেই পুরনো হয়ে যাবে। তাই যতোটা সম্ভব লুকিয়ে রাখতাম ড্রেসগুলো।
এরপরে ঈদের ড্রেসের সাথে একটা ব্যাগ কেনা তো চাই ই চাই ছিলো তখন। কারণ তখন ব্যাগে টাকা রাখতে হতো অর্থাৎ অনেক বেশি সালামি পেতাম। কিন্তু এখন বড় হয়ে যাওয়াতে ছোট ভাই বোনদের সালামি দিতে হয়। যদিও আমিও পাই। তবে আগের মতো খুব একটা বেশি পাই না।
আর উনার এই ব্যাপারটার সাথেও আমি আমার নিজের স্মৃতি মেলাতে পারছি। আমি আমি নিজেও এভাবে ঘুরাঘুরি করে এসে এর পরে সালামি কত হলো সেটা হিসেব করতাম সবগুলো টাকা বের করে।
সত্যি ই ছোটবেলার ঈদগুলো কতো বেশি রঙিন ছিলো! সেটা বড় হলে এখন বুঝতে পারি। আর সেটা যখন মনে আসে তখন মনে হয় ইসসস, একটা বার যদি সেই ছোটবেলার ঈদের দিনটাতে ফিরে যেতে পারতাম, তবে কতোই না আনন্দ হতো।আচ্ছা এ নিয়ে আপনাদের কি অনুভূতি?
সবমিলিয়ে উনার লেখাটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। কারণ উনি এমন একটা ব্যাপার নিয়ে লিখেছেন, যেটা আমাদের সকলের জীবনের একটা দারুণ স্মৃতি। সে সাথে উনার পোষ্টের মার্কডাউন, লেখার কোয়ালিটি ও কোয়ান্টিটি সবকিছুই ভালো ছিলো।আশা করছি ভবিষ্যতেও তিনি আমাদের সাথে এতো সুন্দর সুন্দর পোস্ট শেয়ার করে যাবেন।
ছবি গুলো মাকসুদা আপুর ব্লগ থেকে নেওয়া
আজকের ফিচার্ড আর্টিকেলের মধ্যে মাকসুদা কাওসার আপুর একটি পোস্ট মনোনয়ন করা হয়েছে। মাকসুদা আপু তার পোস্টের মধ্যে শৈশব কালের ঈদ সম্পর্কে লিখেছেন খুবই সুন্দর করে।তার লেখা গুলো পড়ে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলেই যদি আমরা শৈশব কালের ঈদ আবার ফিরে পেতাম তাহলে কতই না ভালো হতো। যাইহোক এবিবি ফিচার্ড আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা প্রতিদিনের টপ আর্টিকেল গুলো দেখতে পারি। এটা আমাদের প্রত্যেকের জন্য অনেক ভালো একটা বিষয়।
শৈশবের ঈদের স্মৃতি গুলো মনে হলে এখনো অনেক ভালো লাগা কাজ করে। আসলে হারানো শৈশব হয়তো আমাদের জীবনে আর আসবে না তবে স্মৃতিগুলো থেকেই যাবে।আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো।
শৈশবের স্মৃতিগুলো নিয়ে পোস্টগুলো পড়তে আমার অনেক ভালো লাগে। মাকসুদা কাওসার আপু অনেক চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন এবং সেই পোস্টটিকে ফিচার্ড পোস্ট হিসেবে মনোনীত করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, সেই সাথে মাকসুদা কাউসার আপুকে অভিনন্দন জানাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া। দোয়া রাখবেন আমার জন্য।
আজকের ফিচারড আর্টিকেলে মাকসুদাকাউসার আপুর লেখা চমৎকার একটি পোস্ট দেখে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে আপুর লেখা উক্ত পোস্ট পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। কারন আমাদের সকলের ইচ্ছে করে আমাদের সেই ছোটবেলার ঈদ উদযাপনের মুহূর্তটি ফিরে পেতে। আপুর লেখা পোস্টটি পড়ে এক অন্যরকম ভালো লাগা সৃষ্টি হয়েছিল আমার মনে।
কাউসার ভাইকে ধন্যবাদ তার এই সুন্দর পোস্টটি ফিউচারড পোস্ট করা হয়েছে। আমার বাংলা ব্লগ হচ্ছে আমাদের পরিবার আর এই পরিবারে থেকে প্রত্যেকটা জিনিস উপভোগ করা সত্যি আমাদের জন্য অনেক আনন্দদায়ক হয়ে গেছে। ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এবং কংগ্রাচুল কাউসার ভাইকে।
শৈশবের স্মৃতি আসলে ভোলার মতো না আর শৈশবের কথা মনে পড়লে মনের ভিতরে অনেক আনন্দ কাজ করে।সবাই চায় সেই শৈশবে ফিরে যেতে কিন্তু শৈশব শুধু স্মৃতি হয়েই থাকে।
মাকসুদা আপুর পোষ্টটি ফিচারড আর্টিকেলে মনোনীত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল স্থরের সবাইকে । যাদের অনুপ্রেরণায় আজ আমি এমন জায়গায় আসতে পেরেছি। আর এমন করে নিজের অতীত কে নিয়ে কিছু কথা আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পেরেছি। ধন্যবাদ আমার পোস্ট কে ফিচারড অব আর্টিকেলের অর্ন্তভুক্ত করায়।
আমাদের ফেলে আসা শৈশবের স্মৃতিগুলোর কথা যতই বলবো ততই কম হবে। আমি তো মনে করি প্রত্যেকের স্মৃতি এরকমই। ছোটবেলার ঈদের আনন্দ ছিল সব থেকে আলাদা। ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গিয়েছে মাকসুদা কাউসার আপুর এই পোস্ট দেখেই। ছোটবেলায় সবার কাছ থেকে সালামি যখন নেওয়া হতো তখন বেশি আনন্দ হতো। কিন্তু এখন তো আমাদের নিজেদেরই অন্যদেরকে সালামি দেওয়া লাগে। অনেক বেশি ভালো লেগেছে ওনার পোস্টটাকে ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে বাছাই করা হয়েছে দেখে। অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্টটি সিলেক্ট করার জন্য।
আজকের এই ফিচারড আর্টিকেল পোস্টে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট দেখলাম, যেটা দেখে খুবই ভালো লেগেছে। ছোটবেলায় ঈদের মুহূর্তটা অনেক বেশি আনন্দঘন ছিল, যেটা অনেক বেশি ভালো লাগে। আগের সেই দিনগুলো আমরা চাইলেও ফিরে পাবো না। কতইনা আনন্দঘন মুহূর্ত কাটাতাম শৈশবে ঈদের সময়টাতে। রমজান মাস আসলেই সব রকমের প্ল্যান শুরু হয়ে যেত। ঈদের সময় কি করব এটা নিয়ে প্ল্যান করতাম। ধন্যবাদ এই পোস্টটিকে মনোনীত করার জন্য।