আমার করা কিছু এলোমেলো ফটোগ্রাফি | |
আসসালামুয়ালাইকুম / আদাব 🩵
আশা করি আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সদস্যরা ভালো আছেন ।আমিও সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে ভালো আছি। আজ আমি আবার আপনাদের সামনে কিছু রেনডম ছবি নিয়ে একটি ফটোগ্রাফি বিষয়ক পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আশা করি সকলের ছবি গুলো ভালো লাগবে ।
Device - Redmi note 10
বৈশাখের এই তপ্ত গরমে সাথে গরম বাতাস আকাশে মেঘ এক জায়গায় আর দাঁড়ায় না , মেঘগুলো যেনো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ভেসে বেড়ায়।ফসলের ক্ষেতের ধানের যেন এক নৃত করে এক নতুন রূপ দেখায়।ছবিটি তুলে ছিলাম আমার গ্রামের বাড়িতে আমাদের পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে। আমার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ বিভাগের ফুলবাড়ীয়া থানার রাধানাইকানাই ইউনিয়নে ।তখন অনেক বাতাস ছিল ।কিন্তু বাতাস ছিল খুবই গরম ।হয়ত বৈশাখ মাস তার রূপ দেখাচ্ছে।
এই ছবিটি তুলে ছিলাম মূলত শীত কালে , যখন ক্ষেতের ধান কাটা শেষ ঠিক সেই সময়ে। এইটিও আমার গ্রামের বাড়িতে তুলা ছবি। পুকুর পাড় থেকে রাস্তার ব্যস্ততা ফুটে উঠেছে।গ্রামের রাস্তাগুলো এত ব্যস্ত থাকে না , ছবিটিও ঠিক সেই বিষয়টি ফুটে তুলেছে। সূর্যের আলোয় গাড়ির প্রতিচ্ছবি পুকুরের পানিতে খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে।
এই ছবিটি সবারই হয়ত খুব পরিচিত ।আমরা যারা মাঝে মাঝে বা নিয়মিত বিআরটিসি বাসে যাতায়াত করি তাদের কাছে ছবিটি খুব পরিচিত। বাসের পিছনে বসে রাস্তার বাহিরের পানে চেয়ে থাকা অবস্থায় কত না ঘটনা কত কিছু যে উপলব্ধি করা যায় । বেস্ত নগরীর এক নিয়মিত ঘটনার ছবি এটি ।এই বাসে বসে থেকে চলে যায় কত শত সময় প্রতিদিনই । সময় চলে গেলেই কি আর হবে আবার পরের দিন ঠিকই উঠে যেতে হবে জীবিকার তাগিদে।ছবিটি তুলেছিলাম ফ্রামগেট থেকে মহাখালি যাওয়ার পথে ।
এই ছবিটি শীতকালে তুলেছিলাম ।শীতের শেষের দিকে বিকেল বেলায় ঠিক অস্ত যাওয়ার আগ মুহূর্তে চার দিকে হালকা হালকা কুয়াশা পড়ছে সাথে পাখি উড়ে যাচ্ছে । সবুজ ফসলের সাথে সূর্যের লাল আভা এক অন্য রকম সুন্দর দৃশ্য তৈরি হয়ে ছিল। মনে হচ্ছিল যেনো এ এক অপরূপ দৃশ্য।এই ছবিটিও আমার গ্রামের বাড়িতে তুলেছিলাম।
এই জিনিসটি মফস্বল এলাকায় এখন খুব কমই দেখা যায়। এই ছবিটি তুলেছিলাম পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারে এক জায়গায়। আমি নিজে ভুট্টা এইভাবে খেয়েছি প্রথমবার । আমাদের এই দিকে মূলত এত ভুট্টা চাষ হয় না । তাই আমাদের এই দিকে ভুট্টা টা খুব কমই বিক্রি হয় । একদিন বন্ধুদের সাথে পুরান ঢাকা গিয়েছিলাম । ঠিক সেই দিনই প্রথম খাই এই ভাবে তৈরি করা ভুট্টা। প্রথমবার খেয়েছি বলে হয়ত স্বাদটা পরিচিত নয় বলে হয়ত খুব ভালো লাগেনি ।Posted using SteemPro Mobile
Device - Redmi note 10
বৈশাখের এই তপ্ত গরমে সাথে গরম বাতাস আকাশে মেঘ এক জায়গায় আর দাঁড়ায় না , মেঘগুলো যেনো এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ভেসে বেড়ায়।ফসলের ক্ষেতের ধানের যেন এক নৃত করে এক নতুন রূপ দেখায়।ছবিটি তুলে ছিলাম আমার গ্রামের বাড়িতে আমাদের পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে। আমার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ বিভাগের ফুলবাড়ীয়া থানার রাধানাইকানাই ইউনিয়নে ।তখন অনেক বাতাস ছিল ।কিন্তু বাতাস ছিল খুবই গরম ।হয়ত বৈশাখ মাস তার রূপ দেখাচ্ছে।
এই ছবিটি তুলে ছিলাম মূলত শীত কালে , যখন ক্ষেতের ধান কাটা শেষ ঠিক সেই সময়ে। এইটিও আমার গ্রামের বাড়িতে তুলা ছবি। পুকুর পাড় থেকে রাস্তার ব্যস্ততা ফুটে উঠেছে।গ্রামের রাস্তাগুলো এত ব্যস্ত থাকে না , ছবিটিও ঠিক সেই বিষয়টি ফুটে তুলেছে। সূর্যের আলোয় গাড়ির প্রতিচ্ছবি পুকুরের পানিতে খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে।
এই ছবিটি সবারই হয়ত খুব পরিচিত ।আমরা যারা মাঝে মাঝে বা নিয়মিত বিআরটিসি বাসে যাতায়াত করি তাদের কাছে ছবিটি খুব পরিচিত। বাসের পিছনে বসে রাস্তার বাহিরের পানে চেয়ে থাকা অবস্থায় কত না ঘটনা কত কিছু যে উপলব্ধি করা যায় । বেস্ত নগরীর এক নিয়মিত ঘটনার ছবি এটি ।এই বাসে বসে থেকে চলে যায় কত শত সময় প্রতিদিনই । সময় চলে গেলেই কি আর হবে আবার পরের দিন ঠিকই উঠে যেতে হবে জীবিকার তাগিদে।ছবিটি তুলেছিলাম ফ্রামগেট থেকে মহাখালি যাওয়ার পথে ।
এই ছবিটি শীতকালে তুলেছিলাম ।শীতের শেষের দিকে বিকেল বেলায় ঠিক অস্ত যাওয়ার আগ মুহূর্তে চার দিকে হালকা হালকা কুয়াশা পড়ছে সাথে পাখি উড়ে যাচ্ছে । সবুজ ফসলের সাথে সূর্যের লাল আভা এক অন্য রকম সুন্দর দৃশ্য তৈরি হয়ে ছিল। মনে হচ্ছিল যেনো এ এক অপরূপ দৃশ্য।এই ছবিটিও আমার গ্রামের বাড়িতে তুলেছিলাম।
এই ছবিটি তুলে আমি একটু অবাক হয়ে ছিলাম । ছবিটি মনে হচ্ছিল যেনো এই বস্তুটি থেকে আলো বের হচ্ছে। পরে আর একটু এডিটও করে ছিলাম যাতে আরও ভালো লাগে ছবিটি । অনেকে বলতে পারেন আসলে কি জিনিসটা? আসলে জিনিসটা হচ্ছে একটা পিঠের মত দেখতে মোমবাতির । আমাদের গ্রামের ভাষায় বলে তেলের পিঠা ঠিক এমনই দেখতে মোমবাতিটি। এক এক জায়গায় হয়ত এই পিঠের এক এক নাম । মোমবাতিটি দেখতে খুব সুন্দর । আগুন না দিলে অনেকটা পিঠার মতোই দেখায়।
এই জিনিসটি মফস্বল এলাকায় এখন খুব কমই দেখা যায়। এই ছবিটি তুলেছিলাম পুরান ঢাকার নাজিরা বাজারে এক জায়গায়। আমি নিজে ভুট্টা এইভাবে খেয়েছি প্রথমবার । আমাদের এই দিকে মূলত এত ভুট্টা চাষ হয় না । তাই আমাদের এই দিকে ভুট্টা টা খুব কমই বিক্রি হয় । একদিন বন্ধুদের সাথে পুরান ঢাকা গিয়েছিলাম । ঠিক সেই দিনই প্রথম খাই এই ভাবে তৈরি করা ভুট্টা। প্রথমবার খেয়েছি বলে হয়ত স্বাদটা পরিচিত নয় বলে হয়ত খুব ভালো লাগেনি ।
আশা করি ছবিগুলো সকলের ভালো লাগবে।আমি হয়ত নতুন বলে আমার ছবিগুলো ততটা ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারি না।তবে আশা করি সময়ের সাথে সাথে শিখে যাব। সকলে ভালো থাকবেন । সকলের জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইলো ।
প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর ছিল। প্রকৃতির এই সৌন্দর্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম । তার পাশাপাশি দৈনন্দন জীবনের দৃশ্য পটভূমির যখন ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরা যায় দেখতে দারুন লাগে। আপনার করা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়েছি। আমাদের সাথে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার ছবিগুলো ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো। আসলে আমি একজন নতুন ব্লগার ।আপনাদের কমেন্টগুলো খুব উৎসাহ জোগায় আমার মত নতুন ব্লগারদের আরও বেশি পোস্ট করার বিষয়ে । আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
দারুন একটি ফটোগ্রাফি পর্ব উপভোগ করলাম ভাই প্রতিটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে অসাধারণ সুন্দর লেগেছে। বিশেষ করে প্রতিটা ফটোগ্রাফি স্বচ্ছ ভাবে তুলে ধরেছেন যার কারণে বেশি ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করে আমাকে আরও উৎসাহিত করার জন্য যেন আরো বেশি বেশি পোস্ট করতে পারি । আপনার জন্য রইলো শুভামনা।
আপনার ধারণ করা ফটোগ্রাফিগুলো বেশ চমৎকার ছিল। একদিকে প্রাকৃতিক পরিবেশের চিত্র আরেক দিকে বিআরটিসি বাসের মধ্যের চিত্র। রাতের ভুট্টা পুড়িয়ে খাওয়ার চিত্র। সব মিলে বেশ দারুণ একটি ব্লগ শেয়ার করেছেন আপনি। বেশ ভালো লাগলো আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার কাছে আমার ছবিগুলো ভালো লেগেছে শুনে খুব ভালো লাগলো। নতুন ব্লগার হিসাবে বেশ উৎসাহ পাওয়ার যায় আপনাদের কমেন্ট পড়লে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এলোমেলো হলেও আমার কাছ থেকে অনেক বেশি ভালো লেগেছে প্রতিটি ফটোগ্রাফি। এর মধ্যে আপনি নিজে ভুট্টা পরিয়ে খেয়েছেন মুহূর্তটা অনেক সুন্দর ছিল। এর আগে আমি ছোটবেলায় ভুট্টা এভাবে অনেক পুড়িয়ে খেয়েছি অনেক ভালো লাগে খেতে ধন্যবাদ। এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য। আমার ছবির মাধ্যমে আপনার ছেলেবেলার কথা মনে পড়ছে তা শুনে খুব ভালো লাগছে। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো এবং এইভাবে উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ।
প্রাকৃতিক পরিবেশের বেশ কিছু চিত্র আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। এদিকে বাসের মধ্যে থেকে ফটো ধারণ করেছেন। প্রতিটা চিত্র আমার কাছে ভালো লেগেছে। আরো সুন্দর সুন্দর ব্লগ আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। ক্লাসের রুলস গুলো জেনে ব্লগ সাজালে আরো সুন্দর ব্লগ হবে
ধন্যবাদ আপনাকে। আমার ছবিগুলো ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো । নতুন ব্লগার হিসাবে আপনাদের কমেন্ট খুব ভালো লাগে পড়তে যে আপনদের আমার পোস্টগুলো ভালো লাগছে । আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আপনার তোলা প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল। পিঠার মত মোমবাতিটি দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আকাশের ফটোগ্রাফি টা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। সবগুলো ফটোগ্রাফির সাথে আপনি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা দিয়েছেন। সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্টে কমেন্ট করার জন্য । আপনার কাছে ছবিগুলি ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। দোয়া করবেন আমি যেনো নিয়মিত আপনাদের এইরকম ফটোগ্রাফি পোস্ট উপহার দিতে পারি । ভালো থাকবেন ।