জেনারেল রাইটিং-বৃদ্ধাশ্রমের কথা||

in আমার বাংলা ব্লগlast month

আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার


আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজকে আমি ভিন্ন ধরনের একটি পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এসেছি। মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে অনেক ভালো লাগে। তাইতো আজকে আমি "বৃদ্ধাশ্রমের কথা" শিরোনামের একটি পোস্ট সবার মাঝে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।


বৃদ্ধাশ্রমের কথা:

old-5089412_1280.jpg

Source


বৃদ্ধাশ্রম শব্দটি শোনার সাথে সাথে মনের মাঝে অচেনা এক ভয় এসে বাসা বাঁধে। বারবার মনে হয় না জানি কার আপন মানুষ অবহেলায় জর্জরিত হয়ে আশ্রয় নিয়েছে বৃদ্ধাশ্রমে। সেই অসহায় মানুষগুলোর মুখের দিকে তাকালে যেন হৃদয়ের মাঝে হাহাকার করে ওঠে। বৃদ্ধাশ্রম শব্দটির মাঝে মিশে আছে অসহায়ত্ব কিংবা হাজারো হাহাকার। কেউ পরিবার হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে আশ্রয় নিয়েছে বৃদ্ধাশ্রমে। আবার কেউ পরিবারের কাছ থেকে অবহেলায় আশ্রয় নিয়েছে বৃদ্ধাশ্রমে। তবুও তারা কোন অচেনা আশায় বুক বেঁধে বেঁচে আছে পরিবারে ফিরে যাওয়ার প্রত্যাশায়।


কয়েকদিন আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যখন একটি ভিডিও দেখছিলাম তখন দুচোখে পানি চলে এসেছিল। একটি বৃদ্ধাশ্রমের কিছু চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। যখনই সেই বয়স্ক লোকগুলোকে পরিবারের কথা বলা হচ্ছে তখনই তাদের দুচোখ ছল ছল করে উঠছে। মনে হচ্ছে যেন ভেতরে তার অনেক কথাই লুকিয়ে আছে। না বলা কথাগুলো যেন চোখের ভাষায় প্রকাশ পেয়েছে। তাদের চোখের ছলছল চাহনি আর হৃদয়ের হাহাকার হয়তো কেউ বুঝতে পারে না। কিন্তু ভিতরে লুকানো কষ্ট গুলো ধরা দেয় ক্যামেরায়। সেই মানুষগুলোর আর্তনাদ দেখার কেউ নেই। তাদের অসহায়ত্বের কথা শোনার কেউ নেই। তবুও তারা বেঁচে আছে।


বড় চাকরি করা ছেলের ঘরে ঠায় হয়নি বৃদ্ধ বাবা মায়ের। এদিক ওদিক ঘুরে বেড়িয়ে যখন তাদের শেষ ঠিকানা হয়েছে বৃদ্ধাশ্রম তখন দুজনে মনে হয় হাফ ছেড়ে বেঁচেছে। এ ঘর ও ঘর সব ঘরে যেন তারা আজ অবহেলার পাত্র। ছেলেদের শিক্ষিত করেছে কিন্তু নিজের আদরের সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে পারেনি তারা। বৃদ্ধ বয়সের শেষ অবলম্বন সন্তানেরাই তাদের দূরে ঠেলে দিয়েছে। সবার অবহেলায় যখন বৃদ্ধ দম্পতি তিলে তিলে শেষ হয়ে যাচ্ছিল তখন দুজনে হাত ধরে বেরিয়ে এসেছিল অচেনা গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। আর সেই অচেনা গন্তব্যে তাদের ঠাঁই হয়েছে বৃদ্ধাশ্রমে। হয়তো তারা দুজন দুজনের পাশাপাশি থেকে ভালো আছে। কিন্তু সেই পুরনো স্মৃতিগুলো এখনো তাদের কাঁদায়। সেই সুন্দর মুহূর্তগুলো এখনো তাদের মনে করিয়ে দেয় আপন মানুষগুলোর কথা।


স্ত্রী গত হয়েছে বছর তিনেক আগে। স্ত্রীর গত হওয়ার সাথে সাথে যেন এই পৃথিবীটা তার জন্য অনেক নিষ্ঠুর হয়ে উঠেছে। বৃদ্ধ লোকটি যেন মরতে পারলেই হাফ ছেড়ে বাঁচে। প্রত্যেকটি মুহূর্তে মৃত্যুর আশায় সময় কাটায়। পরিবার পরিজন সবার কাছে যেন আজ তার কোন মূল্য নেই। তার শেষ জীবনের সাথীকে হারিয়ে বৃদ্ধ বয়সে সেই অসহায় মানুষটি যখন দিশেহারা তখন ছেলেরা তাকে রেখে আসে বৃদ্ধাশ্রমে। প্রথম প্রথম খোঁজখবর নিলেও এখন আর দেখা করতে আসে না কেউ। ছেলেদের কথা হলো সেখানে তুমি সবার সাথে ভালোই থাকবে। বৃদ্ধ লোকটির মুখে তখন কোন কথা ছিল না। শুধু নিঃশব্দে কেঁদেছিল। তার নিঃশব্দে কান্নার আওয়াজ কেউ শুনতে পায়নি। হয়তো চার দেয়ালের মাঝেই তার কান্না আটকে ছিল।


বৃদ্ধ মা তার সন্তানদের মানুষ করে যখন হাঁপিয়ে উঠেছে তখন শেষ বয়সে তার ঠাই হয়েছে কোন এক বৃদ্ধাশ্রমের। ছোট্ট ঘরে যেখানে তার কোন আনন্দ নেই। পরিবার-পরিজনের সেই মুখ দেখার সুযোগ নেই। বৃদ্ধাশ্রমের সেই ছোট্ট ঘরের জানালা দিয়ে চেয়ে থাকে কাউকে দেখার আশায়। বারবার ভেবে দৌড়ে যায় জানালার পাশে এই বুঝি তার ছেলে তাকে দেখতে এসেছে। তার ফুটফুটে নাতনির কথা ভীষণ মনে পড়ে। তাকে আদর করতে ইচ্ছে করে। সেই মুহূর্তটা তার জীবনে সত্যিই অনেক কঠিন। হয়তো এভাবেই কোন একদিন জীবনের শেষ দিন চলে আসবে। প্রতিকার প্রহর তার যেন শেষ হয় না। মৃত্যু যেন তার প্রতীক্ষার প্রহরের অবসান ঘটায়। ধীরে ধীরে তার জীবনটাকে বিলীন করে দেয়। আর বন্ধঘরের সেই আর্তনাদ চিরজীবনের জন্য চাপ পড়ে যায়। জানিনা আমার লেখাগুলো কেমন লেগেছে নিজের উপলব্ধি থেকে বৃদ্ধাশ্রমের কথা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আমার পোস্ট সবার ভালো লাগবে। সবশেষে একটি কথাই বলতে চাই বৃদ্ধাশ্রম যেন কারো শেষ ঠিকানা না হয়।



আমার পরিচয়

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

IMG_20230828_190629.jpg

আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।

Sort:  
 last month 

খুবই চমৎকার একটি টপিক নিয়ে আলোচনা করেছেন আপু। বৃদ্ধাশ্রমের কথা শুনলেই মনটা ভীষণ কষ্টে ভরে যায়। খুবই কষ্টকর একটা সময় যখন ছেলে মেয়েরা তার বাবা মায়েদের বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। এই জিনিসটা সত্যি চোখে দেখা যায় না। আপনি খুবই চমৎকারভাবে কথাগুলো উপস্থাপনা করেছেন। খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি পোস্ট সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last month 

ঠিক বলেছেন আপু বৃদ্ধাশ্রম এই কথাটি শুনলেই মনটা কষ্টে ভরে ওঠে। অনেক ছেলে মেয়ে আছে নিজের বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। সেই মানুষগুলো সত্যিই অনেক পাষাণ।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 last month 

আসলে দিনে দিনে মানুষের মন মানসিকতা এত নিচে চলে যাচ্ছে। নিজের আপন বাবা মাকে তারা মূল্যহীন মনে করছে। বিভিন্ন বৃদ্ধাশ্রমে তাদেরকে রেখে আচ্ছে। হয়তো প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সেই বাবা-মা মূল্যহীন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এক সময় সেই বাবা-মায়ের হাত ধরেই আজকের অবস্থানে তারা গিয়েছে যেটা ভাবতেই কষ্ট লাগে। আবার একটি নিউজ দেখলাম বৃদ্ধাশ্রম হয়ে গিয়েছে কসাইখানা । যেখানে পরিবার থেকে বঞ্চিত হয়ে আশ্রয় হয়েছে তাদের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি করে দিচ্ছে। এই নিউজটা দেখার পর সত্যিই অনেক খারাপ লেগেছে। অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন ভালো লাগলো।

 last month 

সত্যি ভাইয়া দিনে দিনে মানুষের মন-মানসিকতা অনেক নিচে চলে যাচ্ছে। আপন মানুষগুলোকেউ দূরে ঠেলে দিচ্ছে তারা। বাবা-মাকে রেখে আসছে বৃদ্ধাশ্রমে।

 last month 

বিধ্বস্তম এর নির্মম কষ্টের মুহূর্তগুলো আপনি আমাদের মাঝে খুবই চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। পিতা-মাতা সন্তানদেরকে মানুষ করার জন্য নিজের শরীরের ঘাম ঝরিয়ে তাদেরকে বড় করে কিন্তু যখন তারা বড় হয়ে যায় তখন পিতা-মাতাকে ভুলে যায়। শেষ পর্যন্ত পিতা মাতার স্থান হয় বৃদ্ধাশ্রমে। ছোট একটা ঘরের মধ্যেই তাদের বন্দী জীবন কাটাতে হয় এই জীবনটা আসলেই অনেক বেশি কষ্টের যা কখনো বর্ণনা করা সম্ভব নয় এরপরেও আপনি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। মাঝে মাঝেই অনলাইনে এরকম দৃশ্য দেখা যায় যেটা খুবই খারাপ না। ধন্যবাদ আমাদের মাঝে সুন্দর একটা পোস্ট তুলে ধরার জন্য।

 last month 

বাস্তবতার এই নির্মমতা দেখলে মাঝে মাঝে হৃদয় কেঁপে ওঠে। সন্তানরা কিভাবে পারে বাবা মাকে দূরে সরিয়ে রাখতে। যাইহোক ভাইয়া আপনার মূল্যবান মতামত তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 last month 

বৃদ্ধাশ্রম এর কথা শুনলেই আমার চোখে জল চলে আসে। আসলে মানুষ কিভাবে এত নিষ্ঠুর হয়। বেশিরভাগ বৃদ্ধরা বৃদ্ধাশ্রমে তখনই যায়, যখন নিজের সন্তানরা অবহেলা অনেক বেশি করে। বৃদ্ধ বাবা মায়ের ক্ষেত্রে এরকমটা সবথেকে বেশি হয়। যে সন্তানগুলোকে এত কষ্ট করে মা-বাবা বড় করে, শেষ পর্যন্ত বৃদ্ধ বয়সে তাদেরকে সেই সন্তানগুলোই বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। এই মানুষগুলোর বুকের ভিতর থাকা হাহাকার খুব কম মানুষই উপলব্ধি করতে পারে। অনেকে পরিবার পুরো পরিবার হারিয়ে বৃদ্ধাশ্রমে, অনেকে সন্তানের জন্য বৃদ্ধাশ্রমে। এসব কিছু ভাবতেই খারাপ লাগে।

 last month 

ঠিক বলেছেন আপু বৃদ্ধাশ্রমের কথা শুনলেই চোখে জল চলে আসে। কিন্তু আমাদের সমাজের এমন কিছু নিষ্ঠুর সন্তান আছে যারা বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়।

 last month 

আপু ‍সুন্দর একটি টপিক্স নিয়ে আজ আলোচনার বন্যা বয়ে দিলেন। এই বিষয়ে কিছু বলতে গেলেই দু চোখ বেয়ে ঝড়ে পড়ে শুধু পানি। যে বাবা মা সারাটি জীবন নিজের সব কিছু দিয়ে সন্তান মানুষ করে, এক সময়ে তার নিজের ঘর থেকেই তাকে বের করে দেওয়া হয়। আর তাদের স্থান হয় বৃদ্ধা আশ্রমের খুপরিতে। দারুন লিখেছেন আপু। ধন্যবাদ এমন ‍সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 last month 

আপু সুন্দর একটি টপিক নিয়ে লিখার চেষ্টা করেছি। এই লেখাগুলো লিখতে গিয়ে নিজের চোখেও জল চলে এসেছিল। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।

 last month 

এমন অনেকগুলো বিষয় আমাদের চোখের সামনে এসে থাকে মাঝেমধ্যে। মিডিয়াতেও যেমন দেখি ঠিক তেমনি নিকটস্থ এরিয়ার মধ্যেও লক্ষ্য করি এগুলা জানলে খুবই কষ্ট লাগে। যারা পিতা মার হক আদায় করতে জানে না তারা বড় কুলাঙ্গার। আজ যারা পরিবারের কথায় পিতা-মাতাকে দেখে না তারা পুরুষ নামের কলঙ্ক। যাইহোক বেশ দারুন একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন, হয়তো এতে অনেকেই সজাগ থাকবে।

 last month 

সত্যি ভাইয়া এই বিষয়গুলো যখন আমরা দেখতে পাই তখন অনেক খারাপ লাগে। ঠিক বলেছেন ভাইয়া সেইসব ছেলে মেয়েরা সত্যিই অনেক কুলাঙ্গার। তাদের মানুষ হিসেবে গণ্য করাই উচিত না।

 last month 

মানুষ কতটা নিচে নামলে ছোট থেকে বড় করে তোলা মা-বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে। বড় বড় ফ্ল্যাটের মালিক হওয়া সত্ত্বেও সেখানে মা-বাবার একটু জায়গা হয় না। বৃদ্ধাশ্রমে বাবা মায়েরা থাকে সন্তানের অভাবে আর অনাথ আশ্রমগুলোতে বাচ্চাগুলো থাকে মা বাবার অভাবে। ‌ বাবা মা না থাকার কষ্ট তারা ভালোভাবেই বোঝে। এই দুইটা জিনিস আমার কাছে সত্যিই অনেক খারাপ লাগে।

 last month 

সত্যি আপু মানুষ কতটা নিচে নামলে নিজের বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে এটা ভাবতেই অবাক লাগে। সময়ের সাথে সাথে মানুষের মনুষ্যত্ব হারিয়ে যাচ্ছে।

 last month 

আসলে অনলাইনে যদি এরকম কথা গুলো আমি শুনি, তখন তো সত্যি অনেক বেশি কষ্ট লাগে সেই মানুষগুলোর জন্য। যারা বৃদ্ধ বয়সে ফ্যামিলির সাথে না থেকে রয়েছে এখন বৃদ্ধাশ্রমে। বেশিরভাগ বৃদ্ধ বাবা-মা কিন্তু সন্তানদের কারণেই এখন বৃদ্ধাশ্রমে রয়েছে। যে সন্তানগুলো বাবা মাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়, আমি তো মনে করি তারা সন্তান নামে কলঙ্ক। সেই মানুষগুলো খুব তাড়াতাড়ি নিজেদের মৃত্যু কামনা করে। অনেক সন্তান রয়েছে যারা স্ত্রীর কথায় বাবা-মাকে ভুলে যায়, তারা সন্তানই হয় না কখনো।

 last month 

আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে অনেক নিউজ দেখে থাকি। আর সেই নিউজগুলো দেখে খুবই খারাপ লাগে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।

 last month 

বৃদ্ধাশ্রম শব্দটি খুবই কষ্ট লাগে শুনতে।আর যে বৃদ্ধ মা-বাবাকে সন্তানেরা বোঝা মনে করে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসে,সেই সব মা-বাবার জন্য কষ্টটা একটু বেশীই লাগে।যে পরিবারের কথা মাথায় রেখে মা একদিন নিজেকে বিলিয়ে দেয়। সেই মা ই একদিন হয়ে যায় তাদের বোঝা।এ বিষয়টি খুবই কষ্টদায়ক।এমনটা আমরা কখনও চাই না।চমৎকার লিখেছেন আপু।ধন্যবাদ আপনাকে।

 last month 

ঠিক বলেছেন আপু বৃদ্ধাশ্রম শব্দটি শুনলেই অনেক কষ্ট লাগে। বৃদ্ধ বাবা মা যখন সন্তানের কাছে আশ্রয় পায় না তখন এর চেয়ে কষ্টের আর কিছুই থাকেনা আপু।

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.11
JST 0.030
BTC 70427.25
ETH 3798.65
USDT 1.00
SBD 3.50