অপমান সহ্য করাটাও অন্যায়
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা মানুষ হিসেবে মাঝেমধ্যে আমার মনে হয় যে অনেক কলুষিত হৃদয় নিয়ে যেনো আমাদের চারপাশটাতে আমরা বিচরণ করছি। আর আমাদের সেই কলুষিত মনের কলুষিত সব চিন্তা ছড়িয়ে দিচ্ছি অন্যদের মনেও।
আর এইসব কলুষিত চিন্তা ভাবনা থেকে, যে চিন্তা ভাবনাটা অনেক বেশি বেড়ে উঠেছে। সেটা হচ্ছে অপমান সহ্য করে চুপচাপ সবকিছু মেনে নেওয়া, যেটার ঘোর বিরোধীতা করি আমি। বিরোধিতা করার কারণ হলো মানুষ সব সময় দেখবেন আঁচড়াতে, কামড়াতে ভালোবাসে। আর নরম মাটি পেলে তো কথাই নেই। এটা একটি রূপক অর্থে ব্যবহার করা হয়। এর অর্থ হলো,
যে মানুষ অপমান খুব বেশি সহ্য করবে। তাকেই অপমান বেশি করা হয়। এবং এটা অত্যন্ত অন্যায়। আর যে অপমানটা সহ্য করে, আমি মনে করি সেও ঠিক সমপরিমাণ অন্যায় ই করে। তাই কেউ যদি কখনো অনৈতিকভাবে এবং অযৌক্তিকভাবে অপমান করে। তাহলে তবে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত।
অনেক সুন্দর একটি টপিকস নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট লিখে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আসলে কাউকে অপমান করা যেমন ঠিক নয়, ঠিক তেমনি বারবার অপমান সহ্য করাও সঠিক নয়। তাই আমাদেরকে এসব বিষয়ে আরো বেশি সচেতন এবং যত্নশীল হতে হবে। দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এখনকার দিনে চারিদিকে শুধু কলুষিত হৃদয়ের মানুষ দেখা যায়। আর কলুষিত হৃদয়ের মানুষেরা যাকে নরম পায়, তাকে বারবার অপমান করতে থাকে এবং অত্যাচারও করে থাকে। কিন্তু যারা শক্ত, তাদের সাথে এমনটা করার চেষ্টাও করে না। এককথায় বলতে গেলে, তারা শক্তের ভক্ত নরমের জম। তবে অপমান সহ্য করা মোটেই উচিত নয়। এটা অবশ্যই এক ধরনের অন্যায়। একজন মানুষের কাছে মান সম্মান হচ্ছে সবকিছু। কিন্তু যারা বারবার অপমান সহ্য করে, তাদের মান সম্মান একেবারে ধূলিসাৎ হয়ে যায়। সুতরাং কোনো অবস্থাতেই অপমান সহ্য করা যাবে না।