আমাদের এলাকার ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার, যে খাবার আমাদের এলাকাকে প্রসিদ্ধ করে তুলেছে😋😋😋

in Steem For Tradition9 months ago (edited)

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম


০১-০৮-২০২৩ ইং

রোজ বুধবার

আসসালামু আলাইকুম

আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে আমিও ভালো আছি। সবার প্রিয় কমিউনিটির পক্ষ থেকে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। আসলে প্রতিযোগিতা করার আয়োজনটা অনেক সুন্দর একটি দিক। এরকম প্রতিযোগিতার আয়োজন করলে বেশ ভালই লাগে। আজকে আমি কমিউনিটির পক্ষ থেকে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। কমিউনিটির পক্ষ থেকে আয়োজিত প্রতিযোগিতার বিষয় হলো, এমন একটি খাবারের নাম যা আমাদের এলাকাটিকে প্রসিদ্ধ করে তুলেছে। তো বন্ধুরা চলুন দেরি না করে আজকের বিষয়টা নিয়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করা যাক।

কভার ফটো

IMG_20230801_144811.jpg

আমাদের দিনাজপুর জেলার বিখ্যাত খাবার সিঁদল যা পুরো বাংলাদেশকে তার সাধে প্রসিদ্ধ করে তুলেছে।

IMG_20230731_101937.jpg

আমাদের বাংলাদেশ একটি দারিদ্র্য দেশ। আমাদের এই বাংলাদেশের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অবহেলিত মানব। আমাদের রংপুর বিভাগের লোকজনেরা একবারেই হতদরিদ্র। কিছু সংখ্যক লোকেরা শুধু রয়েছে মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্ত। আমাদের রংপুর বিভাগের লোকজনদের মাছ-মাংস এবং সখের খাবারগুলো কিনে খাওয়ার মতো সাধ্য জোটে না। আমাদের রংপুর বিভাগের লোকজনেরা মাছ-মাংসের থেকে শাকসবজি এবং অন্যান্য কিছু দিয়ে অনেক মজাদার তরকারি রান্না করে থাকে।

IMG_20230731_101953.jpg

IMG_20230731_102014.jpg

তেমনি আমাদের রংপুর বিভাগের লোকজনেরা প্রচুর পরিমাণে সিঁদল বানিয়ে থাকে। এটি আমিষের ঘাটতিও পূরণ করে। সিঁদলে আমিষ,প্রোটিন ও খনিজ লবণের পরিমাণ বেশি থাকে । এই সিঁদলে আমাদের রাতকানা রোগ দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর কর। বাংলাদেশে এই সিঁদল ব্যাপক পরিমাণে সাড়া তুলেছে। বাজারের চাহিদা অনেক যা প্রায় এই সমস্ত সিঁদলকে দূরে ঠেলে দিচ্ছে। এখন মানুষ মাছ মাংস ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খেয়ে যাচ্ছে যার কারণে পিছে পড়ে যাচ্ছে আমাদের এই ঐতিহ্যবাহী সিঁদল।

সিঁদল তৈরির উপকরণ
IMG20230731095244.jpg
  • ছোট বা বড় মাছের শুটকি,
  • পাটের পাতা,
  • হামানদিস্তা বা ঢেকি,
  • সোডা,
  • কচুর ডাটা,
  • সিঁদল পেচানোর জন্য সুতির কাপড়,
  • চুলার ছাই,
  • ধনেপাতা

IMG20230731095229.jpg

IMG20230731095214.jpg

আমাদের দেশের মহিলা মানুষেরা বিভিন্ন জায়গা থেকে এইসব উপকরণ সামগ্রী জোগাড় করে সিঁদল তৈরি করে। আমাদের উত্তরবঙ্গে এই সিঁদল সারা বছর খাওয়া যায়। আমাদের এই উত্তরবঙ্গে সিঁদল আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে পাঠানো হতো। বাজারে এর চাহিদা ব্যাপক ছিল কিন্তু এখন এর সঠিক রান্নার নিয়ম জানা নেই বলে কেউ রান্না করে না।

সিঁদল সংরক্ষণের পদ্ধতি যা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ করে আসতেছে।
IMG_20230731_101857.jpg

IMG_20230731_101754.jpg

IMG_20230731_101819.jpg

সিঁদল সম্পূর্ণ তৈরি করার পর রোদে অল্প একটু শুকাতে হবে। তারপর কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে পানিতে ভিজিয়ে শুকনো ছাইয়ে সিঁদলের গায়ে ভরাতে হবে। তারপর সেগুলোকে নির্দিষ্ট একটি পাত্রে রেখে ছাই দিয়ে পরিপূর্ণ করতে হবে। ছাইয়ের সাথে আপনারা শুকনো নিম পাতাও ব্যবহার করতে পারেন যাতে কোন রকমের পোকার আক্রমণ করতে না পারে। হালকা ভেজা থাকলে উপকরণগুলো সবগুলো পচে খাঁটি সিঁদলে পরিপূর্ণ হবে।

IMG_20230731_101734.jpg

তারপর এগুলোকে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় রাখতে হবে যেমন ঘরের কোণে বিছানার নিচে রাখতে পারেন। এই নিয়মগুলো মেনে সিঁদল সংরক্ষণ করা অত্যন্ত সহজ। এই নিয়মে অনেক যুগ যুগ ধরে গৃহিণীরা সংরক্ষণ করে আসতেছেন। তাহলে বন্ধুরা আপনারাও এই নিয়মে বাড়িতে তৈরি করতে পারবেন।

আমাদের উত্তরাঞ্চলের লোকজনেরা বেশিরভাগ সিঁদল দিয়ে মাছ রান্না করে খাই।
IMG20230731122641.jpg

আমাদের এলাকার লোকজনেরা সিঁদল দিয়ে বেশিরভাগ মাছ রান্না করে খায়। তাহলে বন্ধুরা চলুন আজকে আমি আপনাদের সিদল দিয়ে মাছ রান্না করা রেসিপিটি দেখিয়ে দেই, যেভাবে আমাদের বাড়িতে রান্না করে। আমরা সর্বপ্রথম রান্না করার উপকরণগুলো দেখে নেই।

উপকরণপরিমানফটোগ্রাফি
মাছ৩ পোয়াIMG20230731122607.jpg
আদা১ কোয়াIMG20230731134557.jpg
পেয়াজ৩-৪ টাIMG20230731134504.jpg
রশুন৩-৪ টাIMG20230731134535.jpg
মরিচপরিমান মতোIMG20230731134434.jpg
লবন৩ চামচIMG20230731143917.jpg
হলুদ১ চামচIMG20230731185022.jpg
তেজপাতা২-৩টাIMG20230731143849.jpg
গরম মসলাপরিমান মতোIMG20230731184953.jpg
তেলপরিমান মতোIMG20230731140848.jpg


এবারে চলুন সিঁদল দিয়ে মাছ রান্না করার ধাপগুলো দেখে নেয়া যাক।



🐟🐟ধাপ:-০১🐟🐟

IMG20230731123125.jpg
  • প্রথমত আমাদের মাছের আঁশ তুলে পরিস্কার করতে হবে। এক কথায় মাছ ভালোভাবে কুটা বাচা করতে হবে।মাছের আঁকার অনুযায়ী আমাদের মাছ কাটতে হবে। মাছের নাড়িভুড়ি আঁশ সম্পূর্ণ পরিষ্কার করতে হবে।

🐟🐟ধাপ:-০২🐟🐟

IMG20230731132837.jpg
  • মাছগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর সাইজ অনুযায়ী মাছগুলোকে কেটে নিতে হবে। কাটা মাছগুলো আবার একবার চেক করতে হবে যাতে ময়লা লেগে না থাকে। বালু এবং মাছের নাড়িভুড়ি থাকলে খাওয়ার সময় অরুচি এসে যায়। আমি খাওয়ার সময় নোংরা কিছু পেলে খাওয়ার ইচ্ছে হয় না।

IMG20230731132824.jpg

IMG20230731132818.jpg

একবার মেসের খালার উপর সবার ভরসা উঠে গেছিলো। তিনি কোনরকম কুটা বাচা করে রান্না বসাই দিছিলো পরে খালি বালুর উপস্তিতি পাওয়া যায়।


🐟🐟ধাপ:-০৩🐟🐟

IMG20230731143804.jpg

তারপর মাছগুলোকে তেলে ভাজতে হবে। মাছগুলোকে তেলে ভাজার কারণ হলো, রান্না করার সময় যদি ভেঙে না যায়। মাছগুলো ভেজে না নিলে রান্না করা কালীন সময়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে যায়। তাই সুন্দরভাবে আমাদের মাছ গুলোকে ভেজে নিতে হবে।


🐟🐟ধাপ:-০৪🐟🐟

IMG20230731143811.jpg

  • এরপর হলুদ, মসলা, মরিচ, পেঁয়াজ,যাবতীয় উপকরণ গুলো যেগুলো আমরা বেটে নিয়েছি সেগুলোকে কড়াইতে ছেড়ে দিব। সবগুলো পরিমাণ মতো দেওয়া হয়ে গেলে পানি দিয়ে ঢাকনা দিয়ে দিব যাতে করে সবগুলোই সেদ্ধ হয়। আমরা মাছগুলোর সাথে কিছু পরিমাণ বেগুন যোগ করে দিয়েছি।
IMG20230731145831.jpg

আমাদের বাড়িতে লোক সংখ্যা বেশি দেখে আমরা আলু এবং বেগুনো যোগ করে দিয়েছি যাতে তরকারি সাদ একটু বৃদ্ধি হয়। অবশ্য বেগুন দিয়ে মাছ খেতে বেশ ভালোই লাগে আরো রয়েছে সঙ্গে সিঁদল। ভাবলেই কেমন জিভে জল এসে যায়।


🐟🐟ধাপ:-০৫🐟🐟

IMG_20230731_101657.jpg

IMG_20230731_101636.jpg

IMG_20230731_101711.jpg

  • আলু, বেগুন, মাছ, মসলা, গুলো সিদ্ধ হওয়ার সময়কালীন আমাদের সিদল আগুনে পুড়তে হবে। আগুনে পুড়ার পর সেগুলো পানিতে ভালোভাবে ভিজিয়ে নিয়ে ময়লাগুলো পরিষ্কার করতে হবে। সিঁদলে ছাই বালু ইত্যাদি লেগে থাকে, তাই ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
IMG20230731122318.jpg

সিঁদল যেগুলো পানিতে পরিষ্কার করব সেগুলো পানির রং একেবারেই চায়ের মত হয়ে যায়। এইসব পানিগুলো নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ফেলতে হবে কারণ এগুলো পানি গায়ে পড়লে গা চুলকায়।


🐟🐟ধাপ:-০৬🐟🐟

IMG20230731145756.jpg
  • পানি থেকে তুলে ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর সুন্দরভাবে মিহি করে নিতে হবে। মিহি করার জন্য আপনারা যে কোন জিনিস ব্যবহার করতে পারেন। আমরা এখানে ব্যবহার করেছি আমাদের গ্রাম অঞ্চলের নোরা এবং সারোয়া। আপনারা এখানে ব্যবহার করতে পারেন শিল পাট্টা।

IMG20230731145745.jpg

IMG20230731145742.jpg

আর যারা এখানে বড়লোক রয়েছেন তারা ব্যালেন্ডার মেশিন ব্যবহার করতে পারেন। আমাদের রান্না করতে গেলে এটি আগে প্রচুর পরিমাণে মিহি করে দিতে হবে। মিহি করা হয়ে গেলে সেগুলোতে হালকা পানি দিয়ে নরম করে নিতে হবে।


🐟🐟ধাপ:-০৭🐟🐟

IMG20230731145916.jpg
  • সবগুলো সুন্দরভাবে মিহি করার পর কড়াইয়ে দেওয়ার পালা। সবগুলো সুন্দর ভাবে করাইতে ঢেলে নিতে হবে ঢেলে নেওয়ার পর ভালোভাবে মিক্স করতে হবে মিক্স করার পর ঢাকনা লাগিয়ে দিতে হবে। ঢাকনা লাগিয়ে দেওয়ার পর সেখান থেকে কোথাও যাওয়া যাবে না কারণ অল্প একটু পোড়া লাগলে একটুও স্বাদ থাকবে না। গলা যদি খুসখুস না করে এর জন্য আপনারা লেবু ব্যবহার করতে পারেন।

🐟🐟ধাপ:-০৮🐟🐟

IMG20230731145956.jpg
  • পাঁচ থেকে সাত মিনিট ঢাকনা লাগিয়ে দেওয়ার পর তরকারির কালার আসবে এরকম। তারপর আমাদের লবণ, ঝাল ইত্যাদি চেক করতে হবে। কোন কিছুর পরিমাণ কম হলে সঙ্গে সঙ্গেই দিয়ে দিতে হবে।

🐟🐟ধাপ:-০৯🐟🐟

IMG20230801100328.jpg
  • সর্বশেষে সবকিছু চেক করে আমাদের তরকারি নামিয়ে নিতে হবে। নামিয়ে নেওয়ার পর আমাদের খাওয়া-দাওয়া শুরু করে দিতে হবে। আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য বাড়িতে কত কি বুঝাইছি। যাইহোক বাড়িতে বুঝা আমার সার্থক হয়েছে।

IMG20230801100509.jpg

IMG20230801100524.jpg

তো বন্ধুরা এই ছিলো আমার আজকের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ। আশা করি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। সকলে সুস্বাস্থ্য এবং মঙ্গল কামনা করে এখানে শেষ করছি।

এই সুন্দর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ভিন্ন কমিউনিটির আমার তিনজন বন্ধুকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

আশা করি আপনারা এই তিনজন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন এবং আমাদের কমিউনিটি সাথে থাকবেন।


ডিভাইসরিয়ালমি ছি১৫
ফটোগ্রাফার@mdparvaj
বিষয়প্রতিযোগিতা
স্থানপার্বতীপুর, জমির হাট

🙋‍♂️আমার পরিচয়🙋‍♂️

IMG_20230801_003515.jpg

আমার নাম মোঃ পারভেজ আকতার, আমার স্টিমিট ইউজার আইডির নাম @mdparvaj আমি পড়ালেখার পাশাপাশি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করি। আমি দিনাজপুর জেলায় পার্বতীপুর থানায় জমিরহাট তকেয়াপাড়ায় বসবাস করি। আমি খেলাধুলা এবং ভ্রমণ করতে অনেক ভালোবাসি।


Vote for @bangla.witness

Sort:  
 9 months ago 

সিদল উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার।সিদল আমার পছন্দের একটি তরকারি। সিদল সাধারণত বোয়ালমাছ,বা শোল মাছ দিয়ে খেতে বেশ ভালই লাগে। এই প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 9 months ago 

ধন্যবাদ ভাই

 9 months ago 

বাহ ভাইয়া আপনি অনেক চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার পোস্টটি পড়ে যারা সিদল সম্পর্কে কিছু জানেন না তারাও অনেক কিছু জানতে পারবেন। পুরোপুরি ডিটেলসে বর্ণনা করেছেন আপনি। আপনার উপস্থাপন টি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আর আপনার তোলা ছবিগুলোর প্রশংসা করতে হয়। প্রতিযোগিতার জন্য শুভকামনা জানাচ্ছি। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

 9 months ago 

ধন্যবাদ আপু


This is a manual curation from the @tipu Curation Project.
Also your post was promoted on Twitter by the account josluds

@tipu curate

 9 months ago 

খুবই সুন্দর ভাবে সিদল রান্না করার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। কিভাবে রান্না করতে হবে সেটার ও বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। অবশ্য এই খাবার আমার বেশি পছন্দ করি না। দারুণ লিখেছেন। ধন্যবাদ

 9 months ago 

ধন্যবাদ ভাই

Loading...
 9 months ago 

বাহ্ চমৎকার রেসিপি, উত্তরাঞ্চলের মানুষ বেশি সিদল খেয়ে থাকে, তবে আমার আমি কখনো সিদল খাইনি , আপনার পোস্ট খুবই মনোযোগ সহকারে পড়েছি, আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো। মাছ দিয়ে সিদল রান্না করার পুরা প্রক্রিয়া খুবই সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনার রান্নাটি মনে হয় খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 9 months ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে

 9 months ago 

সিদল আমাদের উত্তরাঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। আমাদের এলাকার কমবেশী প্রতিটি বাড়িতেই সিদল আছে। সিদল দিয়ে মাছ রান্না করলে সেই মজা লাগে। আপনি খুবই চমৎকারভাবে সিদল দিয়ে মাছ রান্নার রেসিপিটি দেখিয়েছেন। ফটোগ্রাফিগুলো চমৎকার হয়েছে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

 9 months ago 

ধন্যবাদ ভাই

 9 months ago 

সিদল উত্তরবঙ্গের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। সিদল দিয়ে টাকি মাছ আমার কাছে অনেক সুন্দর লাগে। সিদল নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন। ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে ভাইয়া।

 9 months ago 

ধন্যবাদ আপু

 9 months ago 

বাহ! এই প্রতিযোগিতায় এত ডিটেইল পোস্ট খুব কমই দেখেছি আমি। সিঁদল নিয়ে আপনার উপস্থাপনাটিকে পরিপূর্ণ একটি কনটেন্ট বলা যায়। শুরুর ছবিগুলো দেখে আমি ভেবেছিলাম এগুলো কিভাবে রান্না হবে এত বালু মাখা খাবার তারপর পুরোটা দেখে বেশ ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা রইল।

 9 months ago 

ধন্যবাদ আপু

Coin Marketplace

STEEM 0.28
TRX 0.13
JST 0.032
BTC 65860.84
ETH 3017.19
USDT 1.00
SBD 3.70